সাসপেনশন সিস্টেমের কার্যকারিতা পরীক্ষা

আজকে আমাদের আলোচনার বিষয় সাসপেনশন সিস্টেমের কার্যকারিতা পরীক্ষা

সাসপেনশন সিস্টেমের কার্যকারিতা পরীক্ষা

লুব্রিকেটিং সিস্টেমের যন্ত্রাংশ শনাক্তকরণ

– গ্রিজিংকরণের জন্য হাত দ্বারা পরিচালিত গ্রিজ গান রয়েছে যাতে বিভিন্ন পরিমাপের ইন অ্যাডপ্টার রয়েছে। এ ইন অ্যাডল্টারসমূহ নিপেল পয়েন্ট ভেদে ব্যবহার করা হয়ে থাকে ।

– এদের সঙ্গে একটি ফ্লেক্সিবল কর্ড / এক্সটেনশন থাকে যদি নিপেল পয়েন্ট ভেতর নাগালের বাইরে থাকে তা হলে ফ্লেক্সিবল কর্ড গ্রিজিং পানের সাথে যুক্ত করে প্রিজিং কর ।

 

সাসপেনশন সিস্টেমের কার্যকারিতা পরীক্ষা

চিত্র : অ্যাডপ্টরসহ ত্রিঙ্গ গান

– স্থায়ী লুব্রিকেশন ব্যবহা করণের নিমিত্তে চাপযুক্ত বাতাস চালিত গ্রিজ গান ব্যবহার কর । স্টিয়ারিং-এর বল জয়েন্টসমূহে এ জাতীয় গ্রিজ গান ব্যবহৃত হয় ।

– গ্রিজের পাত্রসহ চলমান প্রিন্সিং পাম্প রয়েছে। কমার্শিয়াল ও মাত্রাতিরিক্ত কাজের জন্য এ জাতীয় মোবাইল গ্রিজিং ব্যবস্থা রয়েছে।

– গ্রিজিং পয়েন্টের জন্য বিনির্দেশিত লিঙ্গ সংগ্রহ করা

– ইঞ্জিনে জন্য এস এই ৩০/এস.এ.ই -৪০ পূৰ অয়েল নির্বাচন কর।

– ট্রান্সমিশন বক্স ও ডিফারেন্সিয়েল -এর জন্য এস এই-৯০ গিয়ার অয়েল নির্বাচন কর ।

– আজকাল আধুনিক অনেক গাড়িতে লাইফ টাইম প্রিন্সিং করা থাকে। এই সকল পয়েন্টে লুব্রিকেশন/প্রিন্সিং করা হতে বিরত থাক

ক. টপ অ্যাটাচমেন্ট পার্মানেন্ট লুব্রিকেটেড বিয়ারিং

খ. লাইক টাইম লুব্রিকেটেড বল জয়েন্ট

গ. বাবারের তৈরির উইল বোল “বুদ্ধ”

ঘ. গ্রিজেপূর্ণ স্টিয়ারিং গিয়ার বক্স

ঙ. আউটার বল জয়েন্ট।

 

সাসপেনশন সিস্টেমের কার্যকারিতা পরীক্ষা

চিত্র : মোবাইল লিজিং ব্যবস্থা

লুব্রিকেশনের পরেন্টসমূহ শনাক্ত কর

– চেলিস লুব্রিকেশন বলতে পাড়ির ও ইঞ্জিনের বিভিন্ন প্রিজিং পরেন্টে থ্রিজিং লুব্রিকেটিং অরেল, গিরার অরেল, ব্রেক ফ্লুইড ও ফুলেন্টের মাত্রা নিরীক্ষণ ও মাত্রা পুরণকে বুঝায়। সাধারণত ব্রিজিং করতে হয়

– সাসপেনশন সিস্টেমের জরেন্টে

– স্টিয়ারিং সিস্টেমের জয়েন্টে

– ইউনিভার্সেল জনেন্টসমূ

– স্লিপ জয়েন্ট, হ্যান্ডকে লিংকেজ ইত্যাদি ।

– মাত্রা নিরীক্ষণ ও মাত্রা পূরণের পয়েন্টসমূহ হচ্ছে

ক. ইঞ্জিনের লুব অরেল লেভেল।

খ. ট্রান্সমিশন বান/গিয়ার বক্সের অরেল লেভেল।

গ. ব্রেক ফ্লুইডের লেভেল

ঘ. কুলেন্টের লেভেল ইত্যাদি ।

– উল্লেখিত মাত্রাপুরণ ও প্রিলিকরণ পদ্ধতি ও প্রক্রিয়া এদের জন্য নির্ধারিত স্ব-স্ব জিও এর মধ্যে সচিত্রভাবে দেখানো হয়েছে।

– মনে রাখতে হবে একখানা পাড়ি যদি পানির মধ্য দিয়ে কোনো কারণে চলতে হয়, তা হলে উল্লিখিত স্থানসমূহে/চেসিসকে পুনলুব্রিকেন্ট করতে হবে।

 

 

লুব অরেল পরিবর্তন

ক) ডিপ-স্টিক দ্বারা সুৰ অয়েলের পরিমাণ নিরীক্ষণ ও প্রয়োজনে যাত্রা পুরণ কর

– দুব অয়েলের মাত্রা সংরক্ষণ এবং প্রতি যাত্রার পূর্ব প্রস্তুতির একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ ও নিয়মিত কাজ ।

– ইঞ্জিন সাম্প/ক্র্যাকেইস পর্যন্ত অবস্থিত ইঞ্জিন ব্লকের সাথে যুক্ত ডিপ স্টিক দ্বারা অতি সহজে ইঞ্জিনের লুব অরেলের মাত্রা নিরীক্ষণ করা যায়।

– ইঞ্জিনের অরেলের মাত্রা অবশ্যই ইঞ্জিন বন্ধ অবস্থার ঠাণ্ডা অবস্থায় মাপতে হয় ।

– ডিপ স্টিকের রিং ধরে একে টেনে উপরে উত্তোলন কর ।

– একখানা পরিষ্কার কাপড় খণ্ড/ডাস্টার তোয়ালিয়া দিয়ে ডিপ স্টিকটি মুছে নাও

 

সাসপেনশন সিস্টেমের কার্যকারিতা পরীক্ষা

চিত্র : লুব অয়েল পরিবর্তন

– এবার ডিপ স্টিকটিকে তার স্থানে ও খাঁজে ইঞ্জিন ব্লকের গর্তে পরিমিত চাপে, চেপে বসাও।

– তারপর আলতোভাবে ডিপ-স্টিকের মাথায় লুব অয়েল লেগে রয়েছে তা শনাক্ত কর।

– ডিপ-স্টিকে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন মাত্রাসহ কয়েকটি সময় দূরত্বের দাগ কাটা থাকে ।

-এ দাগের সঙ্গে দুৰ অয়েল লেগে থাকার দাগ মিলিয়ে দেখ ।

– যদি সর্বনিম্ন মাত্রার নিচে থাকে তা হলে বিপজ্জনক। এ ক্ষেত্রে অবশ্যই নির্ধারিত প্রেতের অয়েল যারা মাত্র পূরণ কর।

– কখনও সর্বোচ্চ মাত্রার উপর মবিল থাকা উচিত নয় ।

– সুতরাং স্লিপস্টিক দ্বারা মেপে অরেলের মাত্রা সংরক্ষণ কর।

খ) ডিফারেন্সিয়েলে অয়েলের মাত্রা নিরীক্ষণ এবং প্রয়োজনে মাত্রা পূরণ কর

– ইঞ্জিনের পাওরার ট্রেনে সম্মুখে ইঞ্জিন ও পিছরেন চাকাক্ষর দ্বারা স্লইভ ব্যবহার ক্ষেত্রে রিয়ার এক্সেলের সংযোগ স্থলে একটি ডিফারেন্সিয়াল বক্স শনাক্ত কর।

– চার চাকা দ্বারা পরিচালিত দুহিত ব্যবস্থার সম্মুখ ও পিছনের এক্সেলের সংযোগ স্থলে দুটি ডিফারেন্সিয়াল শনাক্ত কর ।

– ডিফারেন্সিয়ালের অরেলের মাত্রা পুরণকরণের নিমিত্তে গাড়িকে লিফট/কার হোয়েস্ট/জ্যাক দ্বারা উত্তোলন কর ।

– ডিফারেন্সিয়ালের অরেল ফিলিং ক্যাপটি যথার্থ পরিমাপের একটি রেঞ্জ দ্বারা ঢিলা দিয়ে অপসারণ কর ।

– ফিলিং ক্যাপ স্থলের সর্বনিম্ন অর্থাৎ উপরের চিত্রের ডটেট লাইন বরাবর অয়েল থাকা আবশ্যক। যদি কম থাকে তা হলে অয়েলের মাত্রা পূরণ কর ।

– প্রস্তুতকারকপণের নির্দেশমত নির্ধারিত গ্রেডের অরেল সংগ্রহ কর।

– তা না হলে এসএই ১০ অয়েল সপ্তাহ কর। –

– একটি অয়েল ক্যাপ উপরোক্ত অয়েল যারা পরিপূর্ণ কর ।

-তারপর ফিলিং ক্যাপের ছিদ্র দিয় ডিফারেন্সিয়াল কেইসিং – অয়েল চাল ।

– যখন দেখবে ফিলিং ক্যাপের ছিদ্র দিয়ে অয়েল পড়িয়ে পড়তে আরম্ভ করছে, তখন মাত্রা পূরণ বন্ধ কর । নির্ধারিত টর্কে অয়েল প্লাগ নাট টাইট দাও এবং ডিফারেন্সিয়ালের অয়েলের মাত্রা পূরণ সম্পন্ন কর ।

গ) ট্রান্সমিশন গিয়ার বক্সে অয়েলের মাত্রা নিরীক্ষণ ও প্রয়োজনে মাত্রা পূরণ কর :

– ইঞ্জিন ও ক্লাচের পরই অটোমোটিভ ট্রান্সমিশন/গিয়ার বক্স শনাক্ত কর।

– সম্মুখ ঢাকা দ্বারা পরিচালিত গাড়ির সম্মুখে ট্রালকার গিয়ার বক্স/ইন্ট্রিগ্রেটেড পিয়ার বক্স শনাক্ত কর।

– প্রত্যেকটি গিরার বক্সের অয়েলের মাত্রা নির্ধারিত সময় অন্তর নিরীক্ষণ ও প্রয়োজনে মাত্রা পূরণ কর।

– ডিফারেন্সিয়াল-এর ন্যায় গিয়ার বক্স কেইসিং-এ ও একটি অয়েল প্লাগ নাট থাকে ।

– একটি পরিমাপমত রেঞ্জ দ্বারা এ অয়েল ফিলিং প্লাগ নাটটি ঢিলা দিয়ে অপসারণ কর ।

– অয়েলের মাত্রা ছিদ্র করার থাকা উচিত।

– অয়েল গিয়ার বক্সে কম থাকলে বিনির্দেশিত অয়েল যারা অথবা এস এই-১০ অয়েল যারা একটি অয়েল ক্র্যাপার সাহায্যে পিয়ার অয়েলের মাত্রা পুরণ কর।

– অবশ্য অয়েল প্লাগের ছিদ্র বরাবর মাত্রা পূরণ করতে হবে।

– তারপর অয়েল প্লাগ লাগিয়ে নির্ধারিত টর্কে টাইট সাও এবং গিয়ার বক্সের অরেলের মাত্রা পূরণ সম্পন্ন কর ।

আরও দেখুন :

 

Leave a Comment