আজকে আমাদের আলোচনার বিষয় ষ্টিয়ারিং সিস্টেমের কর্মকৌশল
ষ্টিয়ারিং সিস্টেমের কর্মকৌশল
মোটরযানকে চালানোর সময় চালকের প্রয়োজন অনুসারে মোটরযানের দিক পরিবর্তনের প্রয়োজন হয়। অর্থাৎ – নের প্র । ন্য মোটরযানে স্টিয়ারিং পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এ পদ্ধতির মাধ্যমে চান তার গাড়ি কে প্রয়োজন মতো বিভিন্ন কোশে ঘুরিয়ে পরিচালনা করে।
স্টিয়ারিং সিস্টেমের প্রপ্রোজনীয়তা
স্টিয়ারিং সিস্টেম মোটরযানের পূর্ণ স্টেম। এই সিস্টেমের প্রয়োজনীয়তা দেখা হলো।
১। চালকের ই মোটরধানকে যেকোনো ঘুরতে সাহায্য করে।
২। স্টিয়ারিং হুইলের ঘূর্ণন গতিকে সামনের চ কৌশিক অপসারণে জ করে ।
৩। চালক স্টিয়ারিং হুইলে যে শক্তি প্রয়োগ করে তা অে বাড়িয়ে ঢাকাতে সরবরাহ করা হয়। ফলে চারা সহজে বামে রেতে পারে।
৪। মোটা মালো ঢাকাকে সঠিক দিকে ধরে রাখার নিমিত্তে এবং রাজার সাথে চাকার শঠিক অবস্থান নিশ্চিত করে।
৫। মোড় মোরার পর মোচরানের চাকাকে সোজা অবস্থানে ফিরে আসতে সাহায্য করে ।
৬। চাকার ক্ষয় কমাতে ও আয়ু বাড়াতে সাহায্য করে ।
৭। এ সিস্টেমে যে কোনো কটি গাড়ি দুর্গার কারণ হতে পারে।
রেখাচিত্রের সাহায্যে স্টিয়ারিং সিস্টেমের সংযোগ কার্যপ্রণাি নিম্নে একটি স্টিয়ারিং সিস্টেমের চিত্রসহ মুন যন্ত্রাদির নাম উল্লেখ করা হোল –
কার্যপ্রণালি:
চালক গাড়ির দিক নিয়ন্ত্রণ করণের নিমিত্তে স্টিয়ারিং হুইলকে আবর্তন করে, যা স্টিয়ারিং কলাম এর উপর যুক্ত থাকে । এ আবর্তন স্টিয়ারিং গিয়ার বক্সের মাধ্যমে ড্রপ আর্য/পিটম্যান আর্মকে পরিচালনা করে। তারপর এ ড্রপ আর্ম, ড্রপ লিংকে এবং কিং পিন টানিয়ে/ঠেলিয়ে সামনের দিকে পরিচালনা করে । ফলে স্টিয়ারিং লিংকেজ-এর চারপাশে আবর্তিত হয়ে স্টার এক্সেলকে বিভিন্ন কোণে আবর্তন করে।
এ আবর্তন স্টিয়ারিং আর্ম ও টেই রঙ এর মাধ্যমে সম্মুখ ঢাকাষয়কে ডানে-বামে যে কোনো কৌণিক অবস্থায় বাক নিতে আবর্তন করে। কলে পাড়ি ডানে ও বামে প্রয়োজন মার্কিক দিক পরিবর্তন করে চলতে সক্ষম হয়। ঢাকা দুটি সমান্তরাল ও সোজা রেখে পরিচালনা করলে পাড়ি সোজা রাস্তায় চলে।
স্টিয়ারিং পিয়ার বক্সের প্রকারভেদের তালিকা
স্টিয়ারিং সিস্টেমে যে যান্ত্রিক সুবিধা প্রাপ্তির কথা উল্লেখ করা হয়েছে তার অধিকাংশই পাওয়া যায় স্টিয়ারিং গিরার বক্স হতে। আজকাল বিভিন্ন ধরনের স্টিয়ারিং পিয়ার বক্স পাড়িতে ব্যবহৃত হচ্ছে। এর প্রকারভেদ নির্ভর করে সাধারণত ক্রস শ্যাফটের সঙ্গে স্টিয়ারিং কলামের সংযোগ পদ্ধতির উপর। সুতরাং গঠন প্রণালির উপর ভিত্তি করে যান্ত্রিক স্টিয়ারিং গিয়ার বক্সকে নিম্নের মুখ্য চারটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে:
১। র্যাক ও পিনিয়ন টাইপ
২। ওয়ার্ম ও পিন টাইপ
৩। ওয়ার্ম’ ও সেক্টর টাইপ
৪। রিসার্কুলেটিং বল টাইপ
চিত্র : র্যাক ও পিনিয়ন টাইপ
স্টিয়ারিং সিস্টেমের ত্রুটি ও প্রতিকার
নিচে স্টিয়ারিং সিস্টেমের দোষ-ত্রুটি কারণ ও প্রতিকার দেওয়া হলো
পাওয়ার স্টিয়ারিং এর কর্মকৌশল
এটি সাধারণত হাইড্রলিক প্রেসারে চাকাকে ভিতরের দিকে টেনে অথবা বাইরের দিকে ঠেলে আবর্তন কালে চালককে সাহায্য করে। যে সকল গাড়ির ঢাকা টানা বা ঠেলা চালকের একমাত্র শারীরিক শক্তিতে সম্ভব নয়, ঐ সকল গাড়িতে পাওয়ার স্টিয়ারিং-এর সংযোগ থাকে।
যেমন লরি, ট্রাক্টর ও বড় বড় রোড ভেহিক্যালগুলিতে এ পাওয়ার স্টিয়ারিং ব্যবহৃত হয়। এছাড়া হাইড্রোলিক ক্লাচযুক্ত গাড়িতে এর ব্যবহার সর্বাধিক। কারণ একই হাইড্রোলিক পাম্প ও ফ্লুইডের সংযোগের মাধ্যমে এ সার্তো সিলিন্ডারকেও পরিচালনা করা সম্ভব।
চিত্র : পাওয়ার স্টিয়ারিং কর্মকৌশল
প্রশ্নমালা-২০
অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
১. পাওয়ার স্টিয়ারিং
২. স্টিয়ারিং পিয়ার বক্স প্রধানত কত প্রকার?
৩. স্টিয়ারিং পদ্ধতির কোন কোন যন্ত্রাংশ যান্ত্রিক শক্তি প্রদান করে?
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
১. স্টিয়ারিং সিস্টেমের প্রয়োজনীয়তা কী?
২. স্টিয়ারিং পিয়ার বক্সের প্রকারভেদ লেখ।
৩. গাওয়ার স্টিয়ারিং সিস্টেমের যন্ত্রাংশগুলির নাম লেখ।
রচনামূলক প্রশ্ন
১. রেখাচিত্রের সাহায্যে স্টিয়ারিং স্টিমের সংযোগ ও কাপালি বর্ণনা কর ।
২. স্টিয়ারিং সিস্টেমের ত্রুটি ও প্রতিকার লেখ।
৩. পাওয়ার স্টিয়ারিং সিস্টেমের কার্যাবলি লেখ।
আরও দেখুন :