আজকে আমাদের আলোচনার বিষয়-স্টোরেজ ব্যাটারি
স্টোরেজ ব্যাটারি (Storage Battery)
স্টোরেজ ব্যাটারির ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা :
ব্যাটারি বিদ্যুৎশক্তির উৎস। যার মধ্যে রাসায়নিক প্রতিক্রিয়ার বিদ্যুৎশক্তি উৎপন্ন হয়। ব্যাটারির মধ্যে বৈদ্যুতিক শক্তি রাসায়নিক শক্তিরণে জমা থাকে, তাই একে স্টোরেজ ব্যাটারি বলা হয় । আগেকার দিনে গাড়ির ইঞ্জিন বা ওয়ার্কশপে স্থায়ীভাবে স্থাপিত যে কোনো ইঞ্জিনকে হ্যান্ডেল নিয়ে ঘুরিয়ে স্টার্ট করানো হতো। কোনো কোনো ক্ষেত্রে গাড়িকে ধাক্কা দিয়ে ইঞ্জিন স্টার্টকরণের কাজটি সম্পন্ন করা হতো। কিন্তু কাজটি ছিল কষ্টকর ও কায়িক পরিশ্রমনি ।
এ ছাড়াও পতিপথে এটা ভ্রমণের জন্য একটি বিরক্তিকর এ বিরক্তি, কষ্টকর ও কায়িক পরিশ্রমজনিত কাজ থেকে সহজে মুক্তি লাভের নিমিত্তে বিংশ শতাব্দীর প্রথম থেকেই গাড়িতে স্টার্টিং সিস্টেম যুক্ত করা হয়েছে। আর এ স্টার্টিং সিস্টেমে মুখ্য ও অত্যন্ত গুরুত্ব অত্যন্ত কার্যকর একটি কম্পোনেন্টস হলো স্টোরেজ ব্যাটারি ও ক্র্যাংকিং মোটর। একখানা গাড়ি স্টার্ট করতে ৬/১২/২৪ ভোল্টেজের স্টোরেজ ব্যাটারির ৭০০ হতে ১০০০ অ্যাম্পিয়ার ডি.সি. বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে হয়।
স্টোরেজ ব্যাটারি বৈদ্যুতিক শক্তি সঞ্চিত হতে চালককে তার আসনে বসে অনায়াসে উল্লিখিত ডোন্ট ও অ্যাম্পিয়ার সরবরাহ গাড়ির যে কোনো ইঞ্জিনে সহজে জ্যাংকিং মোটর যারা স্টার্ট করাতে সাহায্য করে । স্টোরেজ ব্যাটারি পেট্রোল ইঞ্জিন ইগনিশন সিস্টেমে প্রাইমারি ভোল্টেজ সরবরাহ করে পরে যা সিস্টেমের সাহায্যে সেকেন্ডারি ভোল্টেজ উৎপাদনে সাহায্য করে।
জেনারেটর/অল্টারনেটর যখন বিদ্যুৎ গাড়ি অ সিস্টেমের বৈদ্যুতিক প্রয়োজন মিটিয়ে ব্যাটারিকেও চার্জ করে থাকে অর্থাৎ প্রয়োজনে কার্ট আউটের সংযোগের মাধ্যমে ব্যাটারিতে বৈদ্যুতিক শক্তিকে সঞ্চিত রাখে। যা পাড়ির ইগনিশন সুইচ এক ঘটি দেওয়ার পরে পাড়িতে রক্ষিত রেডিও ক্যাসেট প্লেয়ার, লাইট, উইন্ডশিল্ড উইপার ইত্যাদিকে পরিচালিত করে ও সচল রাখে। পাড়ি যখন আইফেল স্পিডে চলে বা দাঁড়ানো থাকে- এ অবস্থায় চলে, তখন জেনারেটর/ অল্টারনেটর
বিদ্যুৎ উৎপাদন করে না। এমতাবস্থায় গাড়ির যাবতীয় বিদ্যুৎ খরচ ব্যাটারির সঞ্চিত বিদ্যুৎ হতে সরবরাহ করা হয়। ব্যাটারি/ম্যাগনেটো সিস্টেমের কার্যকারিতায় পেট্রোল ইঞ্জিন অচল। সুতরাং পেট্রোল ইঞ্জিন সচল রাখতে হলে অবশ্যই ব্যাটারি /ম্যাগনেটো সিস্টেম থাকতে হবে।
ব্যাটারির গাড়ির ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে সর্বদা একটি বিদ্যুৎ জমা ও খরচ করার পাত্র। পাড়ি ছাড়াও আজকাল এ স্টোরেজ ব্যাটারি দ্বারা বিদ্যুৎবিহীন স্থানে রেডিও এবং টিভি চলে থাকে। ব্যাটারির মাধ্যমে মাইক দ্বারা সংবাদ প্রচার, আজানের মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ করা হয়ে থাকে ।
স্টোরেজ ব্যাটারি গঠন প্রণালির বর্ণনা:
লিড এসিড ব্যাটারিতে সালফিউরিক এসিড যেন রাসায়নিক বিক্রিয়া করতে না পারে এ জাতীয় একটি প্লাস্টিকের স্বচ্ছ পাত্র ব্যাটারির খোলস হিসেবে আজকাল ব্যবহৃত হচ্ছে ৬/১২ ভোল্টের ব্যাটারির জন্য যথাক্রমে খোলসে ৩টি ৬টি প্রকোষ্ঠ থাকে, যা পরবর্তীতে এক একটি সেল হিসেবে বিবেচিত হয়। এ জাতীয় ব্যাটারির খোলসে সহজে ইলেকট্রোলাইটের মাত্রা নিরীক্ষণ করা যায়।
প্রত্যেকটি সেলের মধ্যে থাকে কতকগুলো পজিটিভ ও নেগেটিভ প্লেট যা পরস্পরের সঙ্গে প্লেট স্টেপ দ্বারা প্যারালাল যুক্ত থাকে।প্লেটের সংখ্যা যত বেশি হবে, সালফেট জমা হওয়ার জন্য প্লেটের তদের আয়তন তত বেশি পাওয়া যাবে এবং বিদ্যুৎ সংরক্ষণ ক্ষমতাও তত বেশি হবে। প্রতি সেলে একটি বেশি পজেটিভ প্লেটসহ সাধারণত ১৩, ১৭, ১৯ ও ২১ প্লেটের ব্যাটারি তৈরি করা হয়ে থাকে।
প্লেটগুলো অসংখ্য ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ছিদ্র বিশিষ্ট গ্রিড আকৃতির। প্রত্যেকটি প্লেটের কার্যকর তল থাকে। সাধারণত পজিটিভ প্লেট লিড নির্মিত বাদামি বা লিড অক্সাইড রঙের আর নেগেটিভ প্লেট লিডের তৈরি স্বপ্নের খয়েরি রঙের হয়ে থাকে।
নেগেটিভ ও পজেটিভ প্লেটের মধ্যবর্তী স্থানে একটি করে ছিদ্র যুক্ত সেপারেটর সেট করা থাকে। সেপারেটর প্লেট শর্ট হওয়া থেকেই শুধু রক্ষা করে না এ সেপারেটর প্লেটসমূহকে সঠিক স্থানে থাকতে সাহায্য করে। সেপারেটরসমূহ পাতলা কাঠের/প্লাস্টিকের তৈরি। প্লেটসমূহ নিচের ক্রমানুসারে সাজানো থাকে।
এ যেমন একটি পজেটিভ প্লেটের পর একটি নেগেটিভ প্লেট এবং মধ্যবর্তী স্থানে একটি করে সেপারেটর দিয়ে সাজিয়ে প্রতি সেনে বসানো থাকে । ফলে প্রতি সেলে একখানা পজিটিভ প্লেট বেশি থাকে। পজিটিভ প্লেটের প্রাত্তসমূহকে পৃথক প্লেট স্টেপ ও নেগেটিভ প্লেটের প্রাপ্তসমূহকে পৃথক প্লেট স্টেপ দ্বারা যুক্ত করা থাকে। প্লেটের প্রত্যেকটি গ্রুপকে সেল টার্মিনাল দ্বারা যুক্ত করা থাকে ।
তাই প্রত্যেকটি সেলে প্লেট স্টেপের সাথে যুক্তাবস্থায় একটি করে পজিটিভ টার্মিনাল ও একটি করে নেগেটিভ টার্মিনাল পাওয়া যায়। পরবর্তী সময়ে একটি পজিটিভ টার্মিনালের সঙ্গে একটি নেগেটিভ টার্মিনাল সেল কানেক্টরের মাধ্যমে সিরিজে সংযোগ দেওয়া হয়। দুইপ্রান্তে তখন একটি পজিটিভ ও একটি নেগেটিভ টার্মিনাল উন্মুক্ত থাকে ।
ব্যাটারির কেসিংয়ে প্রতি টার্মিনালের সংযোগের পর প্রত্যেকটি সেলের জন্য একটি প্রাগের ছিদ্র রেখে বাকি অংশ রাবার গলিয়ে এয়ার টাইট করে বন্ধ করে দিতে হয়। প্রত্যেকটি সেলের ছিদ্রের জন্য ছোট এয়ার ভেন্ট যুক্ত একটি প্লাগ প্যাচের সাহায্যে লাগানোর ব্যবস্থা থাকে।
প্রত্যেকটি সেলে সর্বোচ্চ মাত্রা পর্যন্ত অথবা প্লেট হতে ৮ থেকে ১০ মি.মি. উপর পর্যন্ত ইলেকট্রোলাইট দ্বারা পূরণ করতে হয়। ব্যবহার না করলে নতুন ব্যাটারিকে ড্রাই চার্জ করে সংরক্ষণ করা হয়ে থাকে।
ব্যাটারি চার্জের পরিমাণ নিরীক্ষণ করার প্রণালি :
হাইড্রোমিটার দ্বারা ব্যাটারির ইলেকট্রোলাইটের আপেক্ষিক গুরুত্ব পরিমাপ করে ব্যাটারির চার্জের অবস্থা জানা যায়। এ অধ্যায়ের এসও ৪.৫ এ সম্পর্কিত একটি ছক প্রদান করা হলো যা হতে অতি সহজে ব্যাটারির চার্জের পরিমাণ পরিমাপ করা যায়।
এ রিডিং নিতে হলে ভাসমান ফ্লোটের সহিত ইলেকট্রোলাইটের মাত্রাকে চোখের সমান্তরালে নিয়ে সঠিক রিডিং নেওয়া উচিত। জলবায়ু ও তাপমাত্রা ভেদে এ আপেক্ষিক গুরুত্ব নিম্নের ছক অনুসরন পূর্বক ব্যাটারি চার্জ সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে। জলবায়ু ও তাপমাত্রা সম্পর্কে নিশ্চিত হলে নিম্নের ছক অনুসরণপূর্বক সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত ।
ইলেকট্রোলাইট প্রস্তুত করার সময়ে এর সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ১৫০ ডিগ্রি সে. তাপমাত্রায় উন্নীত হয় । যে পর্যন্ত এ তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি সে. তাপমাত্রায় নেমে না আসে, তার আগে এর আপেক্ষিক গুরুত্ব যেপে সিদ্ধান্ত নেওয়া সঙ্গত নয়। হাইড্রোমিটারের রিডিং গ্রহণ করার পর দেখতে হবে প্রত্যেকটি সেলের রিডিং সমান বা প্রায় সমান থাকা উচিত।
যদি এ রিডিংয়ে পার্থক্য হয়, তা হলে বুঝতে হবে এক বা একাধিক সেল অকেজো রয়েছে। ক্যাডমিয়াম টিপ সেল টেস্টের দ্বারা ও ব্যাটারির চার্জের পরিমাণ পরিমাপ করা যায়, এতে বাঁকা দুটি পা থাকে যা পাশাপাশি দুটি সেলে প্লাগের ত্রি দিয়ে প্রবেশ করিয়ে দিয়ে এর সাথে সংযুক্ত মিটারের সাহায্যে চার্জ/ডিসচার্জ পরিমাণ বা সেলের অবস্থা পরিমাণ ও নিরূপণ করা যায়। অনেক ক্ষেত্রে ল্যাম্প দ্বারাও ব্যাটারি টেস্ট করা যায় কিন্তু পূর্ণাঙ্গ অবস্থা বুঝা যায় না ।
২৫.৪ গাড়িতে ব্যাটারির সংযোগ পদ্ধতির বর্ণনা : গাড়িতে ব্যাটারি সংযোগের আগে ব্যাটারি স্থাপন প্রকোষ্ঠ শনাক্ত করতে হবে। সাধারণত মোটরগাড়ির ইঞ্জিন প্রকোষ্ঠের এক পাশে ব্যাটারি বসানো ও ক্লাম্প করার ব্যবস্থা থাকে। ইঞ্জিন পিছনে থাকলে ব্যাটারি ও সেক্ষেত্রে ইঞ্জিন প্রকোষ্ঠে থাকে।
বাস, ট্রাক ও লরি ইত্যাদি মাঝারি ও ভারি গাড়িতে ব্যাটারি ফ্রেমের সাথে মাঝামাঝি স্থানে থাকে। আবার কোনো কোনো গাড়িতে ও মাইক্রোবাসের সিটের নিচেও ব্যাটারি থাকে । সংযোগ প্রদানের পূর্বে ব্যাটারির আর্থ সংযোগ সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে। যদিও পৃথিবীর অধিকাংশ গাড়িতে ব্যাটারি নেগেটিভ আর্থিং করে থাকে।
কিন্তু স্বল্প সংখ্যক হলেও কিছু কিছু গাড়িতে পজিটিভ আর্থিং থাকে। সুতরাং নিশ্চিত হয়ে সংযোগ দিতে হবে নতুবা বৈদ্যুতিক কম্পোনেন্টসের ক্ষতি হবে। তারপর ব্যাটারি সংযোগের পূর্বে ব্যাটারির পজেটিভ ও নেগেটিভ টার্মিনাল সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে।
তিনটি প্রক্রিয়ায় যা কোনটি বা একাধিক শনাক্তকরণ প্রক্রিয়ার থাকে। প্রথমত টার্মিনালের পাশে (+) চিহ্ন দিয়ে পজিটিভ ও (-) চিহ্ন দিয়ে নেগেটিভ টার্মিনাল বুঝায় । দ্বিতীয়ত টার্মিনাল গ্রাউন্ডে লাল রং দিয়ে পজিটিভ ও কাল ভার দিয়ে নেগেটিভ টার্মিনাল বুঝায়। তৃতীয়ত টার্মিনাল বার দ্বারাও টার্মিনাল শনাক্তকরণ করা যায়।
সাধারণত পজিটিভ টার্মিনালের ব্যাস মোটা ও নেগেটিভ টার্মিনালের ব্যাস তুলনামূলক ভাবে ছোট থাকে। টার্মিনালকে সংযুক্তকরণের পূর্বে টার্মিনাল ক্লিনিং ব্রাস ব্যবহার করে পরিষ্কার করতে হবে তারপর চিত্রের ন্যায় টার্মিনাল পোস্ট ক্লিনিং ও সম্প্রসারণকরণের বিশেষ টুলস ব্যবহার করে তা পরিষ্কার ও প্রয়োজনে সম্প্রসারণ করতে হয়।
ব্যাটারি সংযোগকালীন সময়ে সর্বদা পজেটিভ টার্মিনাল আগে এবং পরে নেগেটিভ টার্মিনালের সংযোগ দিতে হয়। কিন্তু অপসারণকালে আগে নেগেটিভ ও পরে পজিটিভ টার্মিনাল বিযুক্ত করতে হয়। সংযোগকরণের পর ইগনিশন সুইচ অন অবস্থানে এনে সংযোগ সম্পর্কে নিশ্চিত হয়।
ব্যাটারির পরিচর্যা ও রক্ষণাবেক্ষণ
ক. ব্যাটারি সংযোগ/বিযুক্তকরণের পূর্বে উইং কভার ব্যবহার করা উচিত ।
খ ব্যাটারিকে ট্রলিতে করে বা বিশেষ ধরনের ক্যারিয়ারে বেল্ট ব্যবহার করা উচিত।
গ. পানি ও ব্রাস দিয়ে ব্যাটারির চার পাশে ও প্লাগসহ উপরের অংশ পরিষ্কার করে নিতে হয়
ঘ. একই প্রক্রিয়ায় সোডা পানির মিশ্রণ দিয়ে ব্যাটারি কেইসংয়ের ফ্রেম, বার ও ক্ল্যাম্প পরিষ্কার করতে হয় ।
ঙ. সেল টার্মিনালের প্রাপ্ত উন্মুক্ত থাকা ব্যাটারি সংযোগকালে লক্ষ্য রাখতে হবে ব্যাটারির উপরে যেন কোনো রেঞ্চ না পড়ে। যদি পড়ে তাহলে শর্ট সার্কিটজনিত ভারী স্পার্ক হয়ে ডায়োড নষ্ট হয়।
৫. ব্যাটারির ইলেকট্রোলাইটের বিনির্দেশিত মাত্রা সর্বদা সংরক্ষণ করতে হয় ।
চ. ব্যাটারি চার্জে বসানোর আগে ভেন্ট প্লাগসমূহ খুলে দিতে হয়।
ছ. বিশেষ প্রয়োজন না হলে ব্যাটারিকে কুইক চার্জ দেওয়া হতে বিরত থাকা উচিত ।
জ.ব্যাটারি কম চার্জে বেশি দিন ফেলে রাখা কখনও উচিত নয়। এত ব্যাটারির প্লেটে সালফার জমা হয়ে কার্যকারিতা হারাতে পারে।
ঝ. ব্যাটারির ইলেকট্রোলাইটের সংস্পর্শ হতে নিজের শরীর ও পরিধেয় বস্তু নিরাপদ দূরত্বে রাখতে হবে। যদি কোনো কারণে শরীরের উপরে পড়ে, তাহলে প্রচুর পানি দিয়ে ধৌত করে তখনই ডাক্তারের নিকট যেতে হয়।
ঞ. ব্যাটারিকে অব্যবহৃত অবস্থায় ইলেকট্রোলাইটসহ বেশি দিন ফেলে রাখলে ও এটা তার আয়ুষ্কাল হারিয়ে ফেলে।
প্রশ্নমালা- ২৫
অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন :
১। অটোমোটিভ স্টোরেজ ব্যাটারি কী?
২। বিদ্যুৎ শক্তির উৎস কী?
৩। ব্যাটারির মধ্যে বৈদ্যুতিক শক্তি কীরূপে জমা থাকে?
৪। আগেকার দিনে গাড়ির ইঞ্জিনকে কী প্রক্রিয়ায় স্টার্ট করানো হতো?
৫। গাড়ি স্টার্ট করতে কত ভোল্টেজের স্টোরেজ ব্যাটারির প্রয়োজন হয়? ৬। স্টোরেজ ব্যাটারি হতে কী পরিমাণ ডি.সি. বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়?
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন :
১। স্টোরেজ ব্যাটারি বলতে কী বোঝায়?
২। সাধারণত পজিটিভ টার্মিনাল ও নেগেটিভ টার্মিনালের ব্যাসের মধ্যে পার্থক্য কী?
৩। গাড়িতে স্টার্টিং সিস্টেম যুক্ত করার কারণ কী ?
৪। সাধারণত কত প্লেটের ব্যাটারি তৈরি করা হয়ে থাকে?
৫। পেট্রোল ইঞ্জিন ইগনিশন সিস্টেমে প্রাইমারি ভোল্টেজ সরবরাহ করে কে?
রচনামূলক প্রশ্ন :
১। গাড়িতে ব্যাটারি সংযোগ প্রণালির বর্ণনা কর।
২। স্টোরেজ ব্যাটারি গঠন প্রণালি সংক্ষেপে লেখ ।
৩। স্টোরেজ ব্যাটারি ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা সংক্ষেপে লেখ ।
৪। স্টোরেজ ব্যাটারি চার্জের পরিমাণ নিরীক্ষণ করার প্রণালি সংক্ষেপে লেখ ।
৫। গাড়িতে ব্যাটারি সংযোগ প্রণালির বর্ণনা দাও।
আরও দেখুন :