Site icon অটোমোটিভ গুরুকুল [ Automotive Gurukul ], GOLN

ডিপ্লোমা ইন অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, বাকাশিবো

ডিপ্লোমা ইন অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, বাকাশিবো

ডিপ্লোমা ইন অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের আওতায় ৪ বছরের ডিপ্লোমা কোর্সে। এই কোর্সে একজন ছাত্র অটোমোবাইল সম্পর্কে যথেষ্ঠ জ্ঞান অর্জন করে এবং অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে তাকে প্রস্তুত করতে পারেন এবং সহজেই তার লক্ষ্য অর্জনে সক্ষম হতে পারেন।

ডিপ্লোমা ইন অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং

 

ডিপ্লোমা ইন অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স স্ট্রাকচার ডাউনলোড:

 

ডিপ্লোমা ইন অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সটিতে যা শেখানো হয়:

 

অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বর্তমানে ক্যারিয়ার গড়তে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য একটি কর্মমুখী শিক্ষা শিক্ষা। মূলত কার, জীপ, মোটরসাইকেল, বাস, ট্রাক,
এর সাথে সংশ্লিষ্ট বিদ্যাই হল অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং। ২০২১ সাথে বাংলাদেশে শুধু কার রেজিস্ট্রেশন হয়েছে প্রায় ৪.৫ লাখ। যা ২০০৫ সালের প্রায় দিগুণ। এবার চিন্তা করে দেখুন এবিষয়ের চাহিদা কি হারে বাড়ছে! সুতরাং এখনি সময় এ বিষয়ে শিক্ষা অর্জন করে এ ক্ষাতে ব্যবসা ও চাকুরী আগামীর অপার সম্ভাবনাকে হতের মুঠোয় আনা। নিচে অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা করা হল।

 

 

কেন অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং শিখবেন?

বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ) এর সূত্র মতে শুধু ঢাকা শহরে মোটর গাড়ির সংখ্যা প্রায় সারে সাত লাখ। আর সারা দেশে গাড়ি আছে ১৮ লাখেরও বেশি। এই লাখ লাখ গাড়ির তুলনায় অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারের সংখ্যা খুব কম।

 

অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ার কি কাজ করেন?

অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়াররা একটি গাড়ির রক্ষণাবেক্ষণের সব দায়িত্ব পালন করে। একটি গাড়ির কোথায় কী সমস্যা? কোন সমস্যা কিভাবে কাটাতে হবে?
কোথায় কোন যন্ত্রাংশ পাল্টাতে হবে বা মেরামত করতে হবে, কোন প্রযুক্তি ব্যবহার করে গাড়ি সচল করা হবে? কোন পদ্ধতি ব্যবহার করলে সহজেই সফলতা মিলবে? ইত্যাদি বিষয় বিবেচনা করে অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়াররা সমস্যার সমাধান করেন। তাঁদের নির্দেশ অনুসরণ করে অটোমোবাইল মেকানিকরা গাড়ি মেরামত করেন। তবে প্রয়োজনে অনেক সময় অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারকেও ইঞ্জিন মেরামতে হাত লাগাতে হয়।

 

অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারদের কাজের পরিধি:

 

অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মক্ষেত্র সমূহ:

আমাদের দেশে গাড়ি উৎপাদনের সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। আমাদের দেশে কার সার্ভিস সেন্টারের তুলনায় অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারের সংখ্যা বেশ কম।
তাই এ সেক্টরে কর্মসংস্থানের সুযোগ অনেক বেশি। এ বিষয়ে পড়ালেখা করে তাই সাধারণত চাকরির জন্য বসে থাকতে হয় না। মোট কথা এ বিষয়ে পড়াশোনা করে যে যে জায়গায় কাজ করা যায় তা হল-

 

 

ডিপ্লোমা অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কোথায় করা যায়?

সারা দেশ জুড়ে ৪৯ টি সরকারি প্রতিষ্ঠানে অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং–এ ডিপ্লোমা করার সুযোগ রয়েছে।

 

অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ ভর্তির যোগ্যতা:

অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ ডিপ্লোমার চার বছর মেয়াদি আট সেমিস্টারের এই কোর্সে এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার পর যে কোন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হওয়া সম্ভব। তবে সরকারি প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে কারিগরি শিক্ষা বোর্ড নীতিমালা প্রণয়ন করে থাকে। তবে এইচএসসি বিজ্ঞান পাশদের জন্য সরাসরি ২য় বর্ষে ভর্তির সুযোগ আছে। তবে গণিত থাকতে হবে।

 

দেশে বিদেশে অটোমোবাইল এ উচ্চ শিক্ষা:

দেশে উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রগুলো হল – ডুয়েট ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে মেকানিক্যাল, আইপিই ও মেকাট্রনিক্সে বিএসসির সুযোগ রয়েছে। বিদেশে উচ্চ শিক্ষার ক্ষেত্রগুলো হল – নানইয়াং পলিটেকনিক (সিঙ্গাপুর), ও সরকারি অনুদানে চীনের চাঙ্গু ভোকেশনাল ইন্সটিটিউটসহ বেশ কয়েকটি পলিটেকনিক, চীন, সিঙ্গাপুর, জার্মানি, জাপানের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ আছে।

 

অটোমোবাইল প্রযুক্তির আগামীর ভবিষ্যত বা লাভ:

একজন ছাত্র যে অটোমোবাইল প্রযুক্তির উপড় ডিপ্লোমা করে যা করতে পারেন:

 

 

অটোমোবাইল এর বিভিন্ন সরকারি এবং বেসারকারি কর্মক্ষেত্র :

বিভিন্ন সরকারি কর্মক্ষেত্র:

 

বিভিন্ন বেসরকারি কর্মক্ষেত্র:

বিভিন্ন পাওয়ার জেনারেশন কোম্পানি তে ডিপ্লোমা ইন অটোমোবাইল ইঞ্জিনিয়ারদের প্রয়োজন হয়। এছাড়াও বিশ্বব্যাপী অটোমোবাইল এর বেসরকারী খাতে প্রচুর কর্মক্ষেত্র রয়েছে যেমন:

 

আরও দেখুন:

Exit mobile version