আজকে আমাদের আলোচনার বিষয়-কার্বুরেটর সার্কিটস্
কার্বুরেটর সার্কিটস্ Carburetor Circuits
কার্বুরেটর সার্কিটসমূহের নাম (Name of the Carburator Circuits)
কার্বুরেটর তার সার্কিটের সাহায্য নিয়ে ইঞ্জিনের জন্য প্রয়োজনীয় এয়ার ফুয়েল মিকচার তৈরি করে থাকে। বহুলভাবে ব্যবহৃত ফিক্সড ভেনচুরি বা সোলেক্স কার্বুরেটরের সার্কিটসমূহের নাম নিচে উল্লেখ করা হলো ।
১। ফ্লোট সার্কিট (Float Circuit)
২। আইডেলিং অথবা লো স্পিড সার্কিট ( Idling or low speed circuit)
৩। পার্ট প্রোটন বা হাই স্পিড সার্কিট (Part throltle or High speed circuit)
৪ । স্কুল প্রোটল বা পাওয়ার সার্কিট (Full throttle or power circuit)
৫। অ্যাকসিলারেটিং পাম্প সার্কিট ( Acelerating pump circuit)
৬। ঢোক-সার্কিট (Choke circuit)
কার্বুরেটরের সার্কিটসমূহ অঙ্কন (Draw the carburetor circuits) :
১. ফ্লোর্ট সার্কিট : ফ্লোট চেম্বারকে কার্বুরেটরে জ্বালানি জমা রাখার একটি রিজার্ভার হিসেবেও বিবেচনা করা হয়ে থাকে। সাধারণত ফ্লোট চেম্বার কার্বুরেটরের এক পাশে অবস্থান করে। এসি পাম্প থেকে লো প্রেসারে ফুয়েল, জ্বালানির প্রবেশ পথ দিয়ে ফ্লোট চেম্বারে প্রবেশ পূর্বক ফ্লোট চেম্বারে এসে জমা হতে থাকে।
ফুয়েলের পরিমাণ বৃদ্ধির সাথে সাথে ফ্লোট, ভাসমান অবস্থায় উপরের উঠতে থাকে, কারণ এটি পিডট দ্বারা পিভারের সাহায্য যুক্ত থাকাতে সহজে নামা-ওঠা করতে পারে।একপর্যায়ে ফ্লোট চেম্বারের ফুয়েল একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় পৌছার পর ফ্লোটের ঊর্ধ্বমুখী চাপে নিডেল ভালভ কর্তৃক প্রবেশপথ বন্ধ হয়ে ফুয়েলের আগমন সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেয়।
অন্যদিকে কার্বুরেটরের ভেনচুরি প্রতিক্রিয়ায় ফুয়েল মেইন নজেল দিয়ে ভেনচুরিতে গমন পূর্বক এয়ার ফুয়েল মিকচার তৈরিতে অংশগ্রহণ করতে থাকে। এভাবে ফুয়েল খরচ হতে থাকলে, ফ্লোট পুনরায় নিচে নেমে ফুয়েল প্রবেশপথ খুলে দিয়ে, ফ্লোট চেম্বারের ফুয়েলের পুনঃআগমন ঘটায়। ফ্লোট চেম্বারে এভাবে প্রয়োজনে বন্ধ রাখা এবং মেইন নজেল দিয়ে ভেনচুরিতে ফুয়েলের সরবরাহ নিশ্চিত করাই হচ্ছে ফ্লোট সার্কিটের মুখ্য কাজ।
অনেক সময় নিভেল ভাত খারাপ হয়ে গেলে বা কোট ছিন্ন হয়ে গেলে, ফ্লোট চেম্বার থেকে ফুয়েল উপচে পড়ে। একে ওভার ফ্লো ফ্লোট বলা হয়ে থাকে।
২. আইডেলিং বা লো স্পিড সার্কিট : যখন ইঞ্জিন পাড়ি দাঁড়ানো অবস্থার আনুমানিক ৬০০ হতে ৮০০ আরপিএম-এ চলে এবং অ্যাক্সিলারেটিং প্যাডেল সম্পূর্ণ আইডেল থাকে অর্থাৎ পাদানিতে কোনো চাপ প্রয়োগ করা হয় না, তখন কার্বুরেটর ১১৪১ হতে ১২:১ আনুপাতিক হারে বাতাস ও ফুয়েলের সংমিশ্রণ তৈরি করে। এ সংমিশ্রণ তৈরি করতে কার্বুরেটর যে সার্কিট ব্যবহার করে, তাকে আইডেলিং বা লো স্পিড সার্কিট বলে। এর কার্যক্রম নিম্নরূপ:
চোক ভাল্ব এ অবস্থায় সম্পূর্ণ খোলা থাকে এবং প্রোটন ভাত প্রায় সম্পূর্ণ বন্ধ থাকে। আইডেলিং পোর্টে শূন্যতা সৃষ্টি হয়, ফলে বাতাসে ও ফুয়েল আইডেলিং পোর্টেই সংমিশ্রিত হয়ে ইঞ্জিন সিলিন্ডারে প্রবেশ করে। আইডেলিং সার্কিট বাতাস ও ফুয়েলের সংমিশ্রণের আনুপাতিক হারে থাকে ১০০১ হতে ১২:১, যা রিচ মিকচার হিসেবে পরিচিত । থ্রোটল ভালভ খোলার পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত অথবা গাড়ির গতি প্রায় ৪০ কি.মি. উন্নীত হওয়া পর্যন্ত আইডেলিং সার্কিট সংমিশ্রণ তৈরি করে থাকে।
৩। পাৰ্ট প্রোটল বা হাই স্পিড সার্কিট : গাড়ি যখন আনুমানিক ঘণ্টায় ৪০ কি. মি. এর উর্ধ্বে চলার প্রয়োজন পড়ে, তখন অ্যাক্সিলারেটরের পাদানীতে চাপ প্রয়োগ করে, ধীরে ধীরে প্রোটন ভাত খুলতে হয় ।
পূর্বের ন্যায় এ সার্কিটে ঢোক ভাত পূর্ণাঙ্গ খোলা থাকে এবং প্রোটন ভাত ও খুলে যাওয়ার জন্য বাচ্চাদের পরিমাণ, ভেনচুরিতে এর গতিবেগও বৃদ্ধি পায়। এতে ভেনচুরিতে শূন্যতা বৃদ্ধি পায় এবং মেইন নজেল দি ফুয়েল শোষিত হয়ে ভেনচুরিতে এসে এয়ার ফুয়েলের সংমিশ্রণ তৈরি করে।
এ সার্কিটে সাধারণত লিন। মিকচার তৈরি হয় অর্থাৎ ১৪৪১ হতে ১৫৪১ আনুপাতি হারে এ সার্কিট এয়ার ক্রুয়েলের সংমিশ্রণ তৈরি কে পার্ট ছোটল অবস্থার গাড়িকে মোটামুটি উচ্চ গতিতে পরিচালনা করে থাকে বিধায় এটি হাই-স্পিড সার্কিট নামেও পরিচিত।
৪। ফুল প্রোটল বা পাওয়ার সার্কিট : চোক ও হোটল দুটি ভালভই এ অবস্থার পূর্ণাঙ্গ খোলা থাকবে। ছোট ভাত একমাত্র এ সার্কিটে পূর্ণাঙ্গ খোলা অবস্থায় আসে বিধায় একে ফুল-প্লেটিল সার্কিট বলা হয়। ফুল-প্রোটল সার্কিট অবস্থায় আসতে অ্যাকসিলারেটর পাদানির উপর বেশি চাপ প্রয়োগ করতে হয় এবং এ সময় ইঞ্জিন তার পূর্ণ শক্তি নিয়ে চলে। তাই এ সার্কিটকে পাওয়ার সার্কিটও বলা হয়ে থাকে।
৫। অ্যাক্সিলারেটিং পাম্প সার্কিট: এতে স্প্রিং লোডেড প্লাজার বা ডায়াফ্রাম টাইপ একটি পাম্প থাকে। এ গাদ টি প্রোটল লিংকেইনের সঙ্গে যুক্ত থেকে কাজ করে। এজন্য অ্যাকসিলারেটিং পাম্পের সঙ্গে গাড়ির যে পাদানিটি যুক্ত থাকে তাকে অ্যাকসিলারেটিং পেডেল বলা হয়ে থাকে। ইঞ্জিনের প্রয়োজনে এ সার্কিট আইডেলিং পার্ট-প্রোটল ও ফুল প্রোটল সার্কিটসমূহে স্বর সমরের নিমিত্তে ফুয়েল সরবরাহ করে রিচ মিকচার তৈরি করতে সাহায্য করে।
৬। চোক সার্কিট: চোক সার্কিটে ঢোক ভাত বন্ধ থেকে বা স্বল্প পরিমাণ খোলা থেকে রিচ মিকচার তৈরি করতে সাহায্য করে। যদি ঢোকে বাটারফ্লাই ভাত থাকে, তা হলে চোক তাদৃত পূর্ণ বন্ধ হয়ে বাটারফ্লাই ভাত নিয়ে স্বল্প পরিমাণ বাতাস সরবরাহ করে।
আবার যদি বাটারফ্লাই ভাত না থাকে, তাহলে গোলাকৃতি চাকতির ন্যায় ও জালুত কার্বুরেটরের এয়ার হর্নের মুখ প্রায় বন্ধ করে দিয়ে স্বল্প পরিমাণ বাতাস সরবরাহ করে । ঢোক ভালভ এ সার্কিটের মূল কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে বিধায় একে ঢোক সার্কিট বলে ।
কার্বুরেটর কিটস (Carburetor Kits)।
যে সকল ছোট যন্ত্রাংশ কার্বুরেটরের মূল বড়ি বা মূল গ্রাংশসমূহের সঙ্গে ব্যবহৃত হয়ে কার্বুরেটরের কার্যপ্রণালি সম্পন্ন করতে সাহায্য করে, সেগুলোকে কার্বুরেটর কিট্স বলে। নিচে কার্বুরেটর সার্ভিসিং কিটসের সম্ভাব্য যন্ত্রাংশ তালিকা নেওয়া হলো:-
ক) বিভিন্ন প্রকার গ্যাসকেট সেট
খ) বিভিন্ন নজেলের জেট
গ) লোডেড স্প্রিংসমূহ
ঘ) রিটার্ন স্প্রিংসমূহ
চ) মিটারিং রড
ছ) বিভিন্ন প্রকার অয়েল সি
জ) আইডেলিং
ঝ) বিভিন্ন প্রকারের লক
ঞ) নিডেল ভালু
ট) দিনসমূহ
ঠ) হল পাইপসমূহ
ড) ও লক নাটসমূহ
ধ) ভাতসমূহ
দ) অ্যাডজাস্টিং সমূহ
ধ) ফ্লোট
ন) হাজার বা ডায়াফ্রাম ইত্যাদি
কার্বুরেটরের সার্কিটসমূহের কার্যাবলি ।
১. কোট সার্কিট ফোট চেম্বারের ছেল একটি নির্দি পৌছার পর ফ্লোটের তা নিে প্রবেশপথ বন্ধ হয়ে ফুয়েলের আগমন সামরিকভঅন্যদিকে কার্বুরেটরের ফেঞ্চুরি প্রতিক্রিয়ার দুয়ে ই- সঙ্গেল নিয়ে ভেঞ্চুরিতে গমন পূর্বক এয়ার ফুয়েল নি তৈরিতে অংশগ্রহণ করতে থাকে।
এভাবে ফুল হতে থাকলে, ফোট পুনরার নিচে নেমে ফুয়েলের প্রবেশপথ ভুলে দিয়ে, ফ্লোট চেম্বারের ফুরোলের পুনঃআগমন ঘটায়। ফোট চেম্বারে এভাবে প্রয়োজনে বন্ধ রাখা এবং মেইন নজেল দিয়ে ভেনচুরিতে ফুয়েদের সরবরাহ নিশ্চিত করাই হচ্ছে ফ্লোট সার্কিটের মুখ্য কাজ। অনেক সময় নিভেল ভাত খারাপ হয়ে গেলে বা ফোট ছিদ্র হয়ে গেলে, ফোট চেম্বার হতে ফুয়েল উপচিয়ে পড়ে। একে তার ফ্লাডেড ফ্লোট বলা হয়ে থাকে।
২. আইডেলিং বা লো স্পিষ্টি যখন ইঞ্জিন আনুমানিক ৬০০ হতে ৮০০ আরপিএম এ চলে এবং অ্যাক্সিলারেটিং প্যাডেল সম্পূর্ণ আইফেল থাকে অর্থাৎ এ পাদানিতে কোনো চাপ প্রয়োগ করা হয় না, তখন কার্বুরেটর ১১১ হতে ১২০১ আনুপাতিক হারে বাতাস ও ফুরোলের সংমিশ্রণ তৈরি করে । এ সংমিশ্রণ তৈরি করতে কার্বুরেটর যে সার্কিট ব্যবহার করে, তাকে আইডেলিং বা লো স্পিড সার্কিট বলে।
৩। যা ই যখন আনুমানিক ঘণ্টায় ৪০ কি. মি. এর ঊর্ধ্বে চল প্রয়োজন পড়ে, তখন অ্যাক্সিলারেটরের পাদানিতে চাপ প্রয়োগ করে ধীরে ধীরে প্রোটন অনড খুলতে হয় ।
৪। ফুল প্রোটিন বা পাওয়ার সার্কিট। চো ও ছোট দুটি তারই এ অবস্থায় পূর্ণাঙ্গ খোলা থাকবে। ছোটল তালুর একমাত্র এ সার্কিটে পূর্ণাঙ্গ খোলা অবস্থার আসে বিষায় একে ফুল-থ্রোটল সার্কিট বলা হয়। ফুল-প্রটি সার্কিট অবস্থার আসতে অ্যাকসিলারেটর পাদানির উপর বেশি চাপ প্রয়োগ করাতে হয় এবং সময় ইঞ্জিন তার পূর্ণ গতি নিয়ে চলে। তাই এ সার্কিটকে পাওয়ার সার্কিটও বলা হয়ে থাকে।
৫। অ্যাক্সিলারেটিং পাম্প সার্কিট। এতে স্প্রিং লোডেড প্রাপ্তার বা ডায়াফ্রাম টাইপ একটি পাম্প থাকে । এ পাম্পটি প্রোটেল লিংকেইসের সঙ্গে যুক্ত থেকে কাজ করে। এজন্য অ্যাকসিলারেটিং পাম্পের সঙ্গে গাড়ির যে পাদানিটি যুক্ত থাকে তাকে অ্যাকসিলারেটিং প্যাডেল বলা হয়ে থাকে। ইজিনের প্রয়োজনে এ সার্কিট আইডেলিং পার্ট-প্রোটন ও ফুল প্রোটন সার্কিটসমূহে স্বল্প সময়ের নিমিত্তে ফুয়েল সরবরাহ করে রিচ সিডার তৈরি করতে সাহায্য করে।
৬। চোক সার্কিট। চোক সার্কিটে ঢোক ভাত বন্ধ থেকে বা স্বল্প পরিমাণ খোলা থেকে রিচ পিকচার তৈরি করতে সাহায্য করে। যদি ঢোকে বাটারফ্লাই ভালত থাকে, তা হলে ঢোক অতি পূর্ণ বন্ধ হয়ে বাটারফ্লাই ভাত দিয়ে স্বল্প পরিমাণ বাতাস সরবরাহ করে।
আবার যদি বাটারফ্লাই ভাত না থাকে, তাহলে গোলাকৃতি ডাকতির ন্যায় ও ভারত কারনূরেটরের এক্সাম হর্নের মুখ প্রায় বন্ধ করে দিয়ে স্বল্প পরিমাণ বাতাস সরবরাহ করে। ঢোক ভাত-এ সার্কিটের মূল কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে বিধায় একে ডোক সার্কিট বলে।
প্রশ্নমালা-১৭
অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
১। কার্বুরেটর কার সাহায্য নিয়ে কার্য সম্পন্ন করে থাকে?
২। কাকে কার্বুরেটরে জ্বালানি রিজার্ভার হিসাবে বিবেচনা করা হয়?
৩। ফোট চেম্বারে ফুয়েলের আগমন কীরূপে বন্ধ হয়?
৪। ফ্লোট চেম্বারে ফুয়েলের পুনঃআগমন তীরূপে ঘটে?
৫। ফেটি সার্কিটের প্রধান কাজ কী?
৬। ওভার ফ্লোডেড ফ্লোট কাকে বলে?
৭। গাড়ি দাঁড়ানো অবস্থায় ইঞ্জিনের আনুমানিক স্পিড কত?
৮। আইডেলিং বা লো স্পিড সার্কিট কাকে বলে?
৯। রিড মিকচার কাকে বলে?
১০। হাই স্পিড সাি
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
১। পার্ট প্রোটল বা হাই স্পিড সার্কিটে গাড়ির গতিবেগ কীরপ থাকে?
২। লিন মিকচারে এয়ার ফুয়েল রেশিও কত?
৩। পাওয়ার সার্কিট বলতে কী বোঝায়?
৪। অ্যাক্সিলারিটিং প্যাডেল বলতে কী বোঝায়?
৫। ঢোক সার্কিট বলতে কী বোঝায়?
৬। কার্বুরেটর কিটস
৭। পাঁচটি কাবুরেটর কিটস-এর নাম লেখ।
৮। ঠাণ্ডা অবস্থায় ইঞ্জিন চালু হয় না এর কারণ ও তার প্রতিকার কী?
৯। দুর্বল অক্সিলারেশন এর কারণ ও তার প্রতিকার কী?
১০। ইঞ্জিন গরম অবস্থায়ও মাঝে মধ্যে চালু হতে চায় না এর কারণ ও তার প্রতিকার কী?
রচনামূলক প্রশ্ন।
১। কার্বুরেটরের সার্কিটসমূহের নাম লিপিবদ্ধ কর।
২। কার্বুরেটরের সার্কিটসমূহের চিত্র অঙ্কন কর।
৩। ফ্লোট সার্কিট এর কার্যাবলি লিখ।
৪। আইডেলিং বা লো স্পিড সার্কিটের চিত্রাসহ কার্যাবলি লেখ।
৫। পার্ট প্রোটল বা হাই স্পিড সার্কিটের চিত্রসহ কার্যাবলি লেখ ।
৬। ফুল ছোটল বা পাওয়ার সার্কিটের চিত্রসহ কার্যাবলি লেখ।
৭। চোক সার্কিটের চিত্রসহ কাজ লেখ।
৮। কার্বুরেটরের কিটস কলতে কী বোঝায়? একটি কার্বুরেটর সার্ভিসিং কিউসে সম্ভাব্য যন্ত্রাংশের তালিকা
৯। কার্বুরেটরের সম্ভাব্য ত্রুটি ও তার প্রতিকার বিবৃত কর।
আরও দেখুন :