আজকে আমাদের আলোচনার বিষয় “গাড়ির এয়ারকন্ডিশন পদ্ধতি”। আর আমরা দেখবো গাড়ির এয়ারকন্ডিশন পদ্ধতি কী, কেন, কিভাবে কাজ করে। এই পাঠটি বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের ভোকেশনাল ডিসিপ্লিনের, “অটোমোটিভ ১” বিষয়ের একটি পাঠ।
গাড়ির এয়ারকন্ডিশন পদ্ধতি AC (Air-condition) System
![গাড়ির এয়ারকন্ডিশন পদ্ধতি 2 এয়ারকন্ডিশন, এয়ার কন্ডিশন, এসি [ Air Conditioner For Car ]](https://automotivegoln.com/wp-content/uploads/2023/09/Air-Conditioner-For-Car-এয়ারকন্ডিশন-এয়ার-কন্ডিশন-এসি-9-1024x683.jpg)
অটো এয়ারকন্ডিশন পদ্ধতি
কোনো একটি নির্দিষ্ট স্থানের তাপমাত্রা অৰ্থতাকে মানুষের নিকট আরামদায়ক ও শান্তিময় পরিবেশ তৈরি করে। মানুষের ভ্রমণ আরামদায়ক করার জন্য মোটরযান বা গাড়িতে এয়ারকন্ডিশনিং করা হয়। অর্থাৎ মোটরযানের ভিতর আরামদায়ক পরিবেশ সৃষ্টির জন্য শীতাতপ নিয়ন্ত্রক ব্যবস্থাকে ‘অটোমোবাইল এয়ারকন্ডিশনিং’ বলে।
মোটরগাড়ি বা স্বয়ংক্রিয় যানবাহনের এয়ারকন্ডিশনিং অন্যান্য এয়ারকন্ডিশনিং-এর মতই। তবে এর ি পদ্ধতিতে রেফ্রিজারেন্ট হিসেবে প্যাফট ফোন-১২ (১২) ব্যবহৃত হয় এবং কম্প্রেসর ইঞ্জিন দ্বারা পরিচালিত হয়। সাধারণ ইঞ্জিনের শক্তি ক্র্যাংক শ্যাফট থেকে সরাসরি ভি বেল্ট ও পুলির মাধ্যমে কম্প্রেসারে সরবরাহ করা হয়।
তাই ইঞ্জিন দ্বারা পরিচালিত কম্প্রেসার কর্তৃক রেফ্রিজারেশন সাইকেল এবং ব্রোয়ার কর্তৃক বাতাস প্রবাহের সমস্বরে গাড়ি শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ তথ্য এয়ারকন্ডিশনিং হয়।
উল্লেখ্য অটোমোবাইল এয়ারকন্ডিশনিং-এর রেফ্রিজারেশন ইউনিটের পরিচালনার জন্য প্রাইমমুভার হিসেবে ইঞ্জিন ব্যবহৃত হয়। তাই ইঞ্জিনের আরপিএম পরিবর্তনের সাথে সাথে কম্প্রেসরের গতি ওঠানামা করে। যার জন্য রেফ্রিজারেশন প্রক্রিয়া কিছু বিঘ্নিত হয়।
এই অসুবিধা রোধকল্পে বর্তমানে গাড়িতে থার্মোস্টেটিক সুইচ নিয়ন্ত্রিত ম্যাগনেটিক ক্লাচ-এর মাধ্যমে কম্প্রেসরের কাজ নিয়ন্ত্রণ করা হয়। মানবসভ্যতার ক্রমবিকাশে উন্নততর ও আরামদায়ক জীবন ব্যবস্থায় এয়ারকটিশনিং-এর অবদান অনস্বীকার্য।
মুলত আরামদায়ক ভ্রমণ, রোগী বহন, দ্রুত কাঁচামাল খাদ্যসামগ্রী বহন, মুল্যবান অনুপত্র, রাসায়নিক পদার্থ, ইলেক্ট্রনিক্স ও সামরিক জিনিসপত্র নিয়ন্ত্রিত তাপমাত্রার স্থানান্তরিত করার জন্য অটোমোবাইল এয়ারকন্ডিশনিং-এর বিকল্প নেই।
কারণ তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এ সমস্ত দ্রব্য, উপকরণ, সামগ্রী এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নিতে না পারলে অর্থনৈতিক উন্নয়নে বড় রকমের বাধার সৃষ্টি হতো।তদুপরি বালুকাময় মরুভূমি, পাহাড়ি এলাকার দুর্গম পথ পাড়ি দিতেও অটোমোবাইলে এয়ারকন্ডিশনিং-এর গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম ।
![গাড়ির এয়ারকন্ডিশন পদ্ধতি 4 এয়ারকন্ডিশন, এয়ার কন্ডিশন, এসি [ Air Conditioner For Car ]](https://automotivegoln.com/wp-content/uploads/2023/09/Air-Conditioner-For-Car-এয়ারকন্ডিশন-এয়ার-কন্ডিশন-এসি-10-300x188.jpg)
এয়ারকন্ডিশনিং পদ্ধতির যন্ত্রাংশ
অটো এয়ারকন্ডিশনারের অংশগুলোর বর্ণনা :
১. কম্প্রেসার:
কম্প্রেসার পাড়ির সম্মুখভাবে ইঞ্জিনের পাশে সেট করা থাকে। ম্যাগনেটিক ক্লাচের মাধ্যমে বেস্ট পুলি যারা ইঞ্জিন শ্যাফট-এর সাথে সংযোগ দেওয়া হয়। এতে ব্যবহৃত কম্প্রেসরের নাম জ্যাক্সিয়া ফ্রো কম্প্রেসর। ইঞ্জিন চলন্ত অবস্থায় এটি চালু থাকে।
গাড়ির আইডিয়াল পতিতে কম্প্রেসর পূর্ণ গতিতে চলতে পারে। এক্ষেত্রে ক্লাচ ও গিয়ার ব্যবহার করা হয়। ইঞ্জিনের আরপিএম অপেক্ষা কম্প্রেসরের গতি বাড়ানো যায়। এই কম্প্রেসরে সাকশন ও ডিসচার্জ সার্ভিস ভাত থাকে ।
২. কনডেনসার:
অটোমোবাইল এসিতে কিন্তু টাইপ কনডেনসার ব্যবহার করা হয়। রেডিয়েটরের মতো এটি ইঞ্জিনের সম্মুখে বসানো থাকে। ফোর্স এয়ার কুলড কনডেনসারের মতো কাজ করে। পাড়ি যখন চলে তখন সম্মুখ ভাগে ৰাধাপ্রাপ্ত বাতাস কনডেনসারের তাপ শোষণ করে এবং রেগ্রিজারেন্ট ঠাজ ও ঘনীভূত হয়।
৩. রিসিভার ও ফিল্টার :
অটোমোবাইল এসিতেও ফিস্টার একই সাথে সন্নিবেশিত থাকে। সঠিক চার্জ অবস্থায় রিসিভার থেকে এক্সপানশন ভাত পর্যন্ত তরুণ রেফ্রিজারেন্ট দ্বারা পূর্ণ থাকে। ফিল্টার দ্রব্য ছাঁকনি করে । রিসিভার অতিরিক্ত রেফ্রিজারেন্ট জমা রাখে। এটি কনডেনসারের পাশাপাশি অর্থাৎ গাড়ির সম্মুখ ভাগে থাকে।
৪. এক্সপানশন ভালভ:
রেফ্রিজারেন্ট কন্ট্রোল এখানে অটোমোবাইল এক্সপানশন ভালভ ব্যবহার করা হয়। এটি ইভাপোরেটরের ইনলেট সাইডে বসানো থাকে। এতে সেনসিবল ভালভ ব্যতীত অন্য একটা ইকুইলাইজার লাইন থাকে। লাইনটা নিয়ন্ত্রক ও লো প্রেসার সাকশন এটলিং ভাত আলেটের সাথে সংযোজিত। রিমোট ইভাপোরেটর আউটলেটে বসানো থাকে।
৫. ইভাপোরেটর:
এই অবস্থায় ফিল টাইপ ইভাপোরেটর ব্যবহার করা হয়। গাড়ির উভয় পাশে এবং সিলিং দিয়ে নিয়ন্ত্রণ বাতাস বন্টনের ব্যবস্থা থাকে। ইভাপোরেটর ডিউমিডিফায়ার হিসেবে কাজ করে। অতিরিক্ত আর্দ্রতা তরল আকারে বাতাস থেকে বের করে ড্রেন দ্বারা বাহিরে ছেড়ে দেয়।
৬. লিকুইড ইনডিকেটর :
এটি রিসিভার ও ড্রায়ারের একটা অংশ। এর পার্শ্ববর্তী বায়ু অথবা রিসিভারের তাপমাত্রা ২৯° সে ঊর্ধ্বে গেলে গ্যাসের ফেনা পরিলক্ষিত হয়।
৭. সলিনয়েড বাইপাস ভালত:
সলিনয়েড ভাল্ভ থার্মোস্টেট এবং প্রধান সুইচ সিরিজে সংযুক্ত থাকে। ইভাপোরেটরের তাপমাত্রা ০° সে. হলে থার্মোস্টেটের সলিনয়েড ভালতে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। এর ফলে সলিনয়েড বাইপাস লাইন খুলে যায়।
ঐ সময়ে কনডেনসার থেকে উচ্চ চাপযুক্ত গ্যাসীয় রেফ্রিজারেন্ট সলিনয়েড ভাল্ভ বাইপাস লাইন এবং ইভাপোরেটর হয়ে সাকশন লাইনের মধ্য দিয়ে কম্প্রেসরে ফিরে যায়। এই প্রক্রিয়ায় তুষার গলে ৩° সে. এ পৌঁছলে সলিনয়েড ভাত বন্ধ হয়ে যায় এবং পুনরায় স্বাভাবিক প্রবাহ চলতে থাকে ।
৮. ম্যাগনেটিক ক্লাচ কন্ট্রোল:
যখন অটোমোবাইল এয়ারকন্ডিশনিং পদ্ধতিতে কম্প্রেসর পরিচালনা দরকার তখন ক্লাচটি নিয়ন্ত্রণ করলে কম্প্রেসর চালু হয়। ক্লাচের প্লেট চুম্বকত্বে পরিণত না হলে কম্প্রেসর বন্ধ থাকে। ইঞ্জিনের হুইলের সাথে পুলি দ্বারা কাচটি সংযোজিত থাকে।
এর ড্রাইভ প্লেটের সাথে আর্মেচার প্লেট থাকে। আর্মেচার প্লেটটির চৌম্বকত্ব চাপ দ্বারা কম্প্রেসার শ্যাফটকে আটকে ফেলে এবং কম্প্রেসর চলতে শুরু করে। সুইচ বন্ধ করলে ম্যাগনেটিক ক্লাচ চৌম্বকত্ব হারায় ফলে প্লেট শ্যাফটকে ছেড়ে দেয়ায় কম্প্রেসর বন্ধ হয়ে যায়।
৯. সাকশন প্রোটল কন্ট্রোল:
অত্যাধুনিক অটোমোবাইল এয়ারকন্ডিশনিং পদ্ধতিতে এ ধরনের ব্যবহার করা হয়। এর ইনলেট পোর্ট ইভাপোরেটরের আউটলেটের সাথে এবং আউটলেট পোর্ট কম্প্রেসরের সাকশন পোর্টে সংযোগ করা থাকে।
১০. ভ্যাকুয়াম ডায়াফ্রাম:
এতে দুটি ডায়াফ্রাম থাকে। পিস্টন ডায়াফ্রামটি পিস্টনের মধ্যে সম্মুখ ভাগে পিস্টন এবং রেটেইনার কাপ ও স্প্রিং দ্বারা আবদ্ধ থাকে। ভ্যাকুয়াম ভারাক্রামটি প্রাকসুয়েটিং পিন দ্বারা রিটেনইনার পিনের সাথে সংযোজিত থাকে।
কাপের উপর বিশেষ স্প্রিং সৃষ্টি করে ভ্যাকুয়ামের সংযোগ প্যানের বোর্ডের মডিউলেটের পর্যন্ত সংযোগ থাকে। যখন ডায়াফ্রাম হাউজিং এ বায়ুশূন্যতার সৃষ্টি হয় তখন ডায়াফ্রাম পিস্টনের দিকে ধাবিত হয়। পিস্টন ভায়াফ্রামের দিকে স্প্রিং চাপ সৃষ্টি করে। সাকশন চাপ বৃদ্ধি পেতে থাকে। ফলে বেশি ঠাণ্ডা হতে থাকে।
১১. অটো এসির ইলেকট্রিক সার্কিট:
থার্মোস্টেট সুইচের মাধ্যমে ম্যাগনেটিক ক্লাচ এর ইলেকট্রিক সার্কিট অন হয়ে কম্প্রেসর মোটর চালু হয়। গাড়ির ভিতরের তাপমাত্রা থার্মোস্টেটের সেটিং এর নিচে এলে থার্মোস্টেট সুইড স্বয়ংক্রিয়ভাবে ম্যাগনেটিক ক্লাচের সার্কিট বিচ্ছিন্ন করে। ফলে কম্প্রেসার বন্ধ হয়ে যায়।
এয়ারকন্ডিশনার ইউনিট গ্যাস চার্জিং:
ইউনিটে নতুনভাবে গ্যাস চার্জের ক্ষেত্রে উক্ত ইউনিট বায়ুশূন্য করার প্রয়োজন হয়, সে ক্ষেত্রে নিম্নের বিধান
অনুসরণ করতে হয়। অটোমোবাইল এসিডে ব্যবহৃত কম্প্রেসর সার্ভিস ভালভযুক্ত হয়ে থাকে। তাই এটি সেলফ ড্যাকুয়ামযোগ্য। অর্থাৎ ভ্যাকুয়াম-এর জন্য আকুয়াম ব্যবহার করার দরকার হয় না। এ কারণে
১. সাকশন সার্ভিস ভালভের সাথে গেজ মেনিফোল্ডের লো প্রেসার গেজ পোর্ট হোসে পাইপের সাহায্যে সহযোগ করতে হয় এবং মেনিফোল্ডার লো প্রেসার পোর্টের ভালভ স্টেম ফ্রন্ট সীটে রেখে বন্ধ অবস্থানে রাখা হয়।
২. কম্প্রেসরের ডিসচার্জ সার্ভিস ভাত মধ্যম অবস্থানে রেখে ইঞ্জিনের সাহায্যে কম্প্রেসর চালু হয়। কিছুক্ষণ চালুর পর লো প্রেসার চালুর কাঁটা ৩০ বা ৭৬-তে এলে বুঝতে হবে ইউনিট ভ্যাকুয়াম হয়েছে ।
৩. চার্জিং গ্যাস সিলিন্ডার হোসের মাধ্যমে মেনিফোল্ডের মধ্যবর্তী পোর্টের সাথে সংযোগ দিতে হবে।
৪. অপর একটি হোজ পাইপ মেনিফোল্ডের সাথে হাই প্রেসার গো পোর্টের সাথে সংযুক্ত করে অপর প্রান্ত কম্প্রেসরের ডিসচার্জ সার্ভিস ভাতের সাথে হালকাভাবে সংযুক্ত করতে হবে।
তারপর চার্জিং সিলিন্ডারের ভাত খুলে দিয়ে কিছু গ্যাস বের করে হোজ পাইপে চার্জিং করতে হবে। চার্জিং অবস্থায় ডিসচার্জ সার্ভিস ভালতে হোেজ পাইপ দৃঢ়ভাবে আটকাতে হবে।
৫. গেজ মেনিফোল্ডার হাই প্রেসার সাইড সম্পূর্ণ ফ্রন্টসীট করে লো প্রেসার সাইড মধ্যম অবস্থায় রাখতে হবে। ভোরে চার্জকরণ
৬. সার্ভিস মধ্যম অবস্থায় রেখে রেফ্রিজারেন্ট সিলিন্ডারের ভাত অল্প খুলে দিতে হবে। গ্যাস ইউনিটে প্রবেশ করবে।
৭. ইঞ্জিন চালিয়ে কম্প্রেসর অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে হবে।
৮. উভয় পেজে চাপ বন্ধ করতে হবে। যদি চাপ ম্যানুয়াল প্রদর্শিত অনুরূপ হয় তবে বুঝতে হবে পরিমিত চার্জ হয়েছে।
৯. তাপমাত্রা উপ শব্ধ করতে হবে যদি ইভাপোরেটর তাপমাত্রা ১২° সে. থেকে ১৫° সে হয়, তবে বুঝতে হবে চার্জ সঠিক হয়েছে।
১০. সর্বশেষে সার্ভিস ভাতায় পূর্ণ ব্যাকসীটে করে হোজ পাইপে খুলে সিলিন্ডার, গেজ মেনিফোল্ড ও হোজ পাইপ ইউনিট হতে অপসারণ করতে হবে।
এলি চক্রের কার্যকারিতা অটো ইলেকট্রিক সার্কিটের অংশসমূহ :
১. ম্যাগনেটিক ক্লাচ ক্লাচ এবং ব্রোয়ার কন্ট্রোল সুইচ ।
২. ব্রোয়ার মোটর
৩. ইগনিশন সুইচ
৪. ব্যাটারি প্রভৃতি
![গাড়ির এয়ারকন্ডিশন পদ্ধতি 7 এয়ারকন্ডিশন, এয়ার কন্ডিশন, এসি [ Air Conditioner For Car ]](https://automotivegoln.com/wp-content/uploads/2023/09/Air-Conditioner-For-Car-এয়ারকন্ডিশন-এয়ার-কন্ডিশন-এসি-6-300x200.jpg)
অটো এসির ব্যবহার ক্ষেত্র:
১. মোটরকার
২. মাইক্রোবাস, জীপ।
৩. মিনিবাস, কোস্টার।
৪. বড় বাস বা কোচ
৫. অ্যাম্বুলেন্স
৬. মরদেহ বহনকারী গাড়ি ।
৭. বিশেষ পরিবহনযোগ্য ট্রাক (মাছ, গোশত, ফলমূল)।
৮. আইসক্রিম পরিবহন জ্ঞান ।
৯. ডেইরি পরিবহন ভ্যান প্রভৃতি।
![গাড়ির এয়ারকন্ডিশন পদ্ধতি 8 এয়ারকন্ডিশন, এয়ার কন্ডিশন, এসি [ Air Conditioner For Car ]](https://automotivegoln.com/wp-content/uploads/2023/09/Air-Conditioner-For-Car-এয়ারকন্ডিশন-এয়ার-কন্ডিশন-এসি-5-300x192.jpg)
অটো এয়ারকন্ডিশানার পরিচালনার কার্য পদ্ধতি :
(ক) ব্যাটারির ভোল্টেজ সঠিক মাত্রার (১২ ভোল্ট) থাকতে হবে।
(খ) ইগনিশন সুইচ অফ করতে হবে।
(গ) বোরার (ইভারেটর ফ্যান) ফ্যান চালু করতে হবে।
(ঘ) মূল নিয়ন্ত্রক সুইচ অন করতে হবে।
(ঙ) গতি নিয়ন্ত্রককে নিচে রাখতে হবে।
(চ) ম্যাগনেটিক ক্লাচ অন করে কম্প্রেসর চালু করতে হবে।
(ছ) থার্মোস্টেট সুইচ কুলিং অবস্থানে রাখতে হবে।
(জ) ইঞ্জিনের গতি বৃদ্ধি করতে হবে।
(ক) থার্মোমিটারের সাহায্যে বাতাসের তাপমাত্রা পরীক্ষা করতে হবে।
(ঝ) থার্মোমিটার ইভাপোরেটরে ধরলে এবং ১৫° সে. থেকে ২০” এর মধ্যে তাপমাত্রা দেখালে বুঝতে হবে সঠিক মাত্রার কুলিং হচ্ছে।
(ট) মেশিনের পুলিং অস্বাভাবিক শব্দের সৃষ্টি না হয় ।
(ঠ) সকল ফ্যান নিঃশব্দে চলবে
![গাড়ির এয়ারকন্ডিশন পদ্ধতি 9 এয়ারকন্ডিশন, এয়ার কন্ডিশন, এসি [ Air Conditioner For Car ]](https://automotivegoln.com/wp-content/uploads/2023/09/Air-Conditioner-For-Car-এয়ারকন্ডিশন-এয়ার-কন্ডিশন-এসি-4-300x201.jpg)
সাধারণ এয়ারকন্ডিশনার ও অটোমোবাইল এসির পার্থক্য:
প্রশ্নমালা- ২৭
![গাড়ির এয়ারকন্ডিশন পদ্ধতি 11 এয়ারকন্ডিশন, এয়ার কন্ডিশন, এসি [ Air Conditioner For Car ]](https://automotivegoln.com/wp-content/uploads/2023/09/Air-Conditioner-For-Car-এয়ারকন্ডিশন-এয়ার-কন্ডিশন-এসি-2-300x200.jpg)
অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন:
১. অটো এসি বলতে কী বোঝায় ?
২. অটো এসিতে কী ধরনের কম্প্রেসর ব্যবহৃত হয় এবং তা কীসের সাহায্যে পরিচালিত হয়?
৩. ম্যাগনেটিক ক্লাচের কাজ কী?
৪. রিসিভার ডি-হাইড্রেটর এর কাজ কী?
৫. সলিনয়েড ভাল্ড অটো এসির ক্ষেত্রে কোথায় ব্যবহৃত হয়?
৬. ট্রাক কোনো স্থানে দাঁড়ালে এবং ইঞ্জিন বন্ধ অবস্থায় তার রেফ্রিজারেশন পদ্ধতি কীসে চলে ? ৭. ট্রাক
রেফ্রিজারেশনের অবদান কী?
![গাড়ির এয়ারকন্ডিশন পদ্ধতি 12 এয়ারকন্ডিশন, এয়ার কন্ডিশন, এসি [ Air Conditioner For Car ]](https://automotivegoln.com/wp-content/uploads/2023/09/Air-Conditioner-For-Car-এয়ারকন্ডিশন-এয়ার-কন্ডিশন-এসি-3-300x200.jpg)
সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর :
১. অটো এসির প্রয়োজনীয়তা ব্যক্ত কর।
২. অটো-এসির রেফ্রিজারেশন সাইকেলের বিভিন্ন অংশের নাম লেখ।
৩. সলিনয়েড ভালভের কার্যক্রম সংক্ষেপে বর্ণনা কর।
৪. অটো এসির ইলেকট্রিক সার্কিট অঙ্কন করে বিভিন্ন অংশের নাম লেখ ।
৫. অটো-এসির ব্যবহারের ৪টি মোটরযানের নাম লেখ ।
![গাড়ির এয়ারকন্ডিশন পদ্ধতি 11 এয়ারকন্ডিশন, এয়ার কন্ডিশন, এসি [ Air Conditioner For Car ]](https://automotivegoln.com/wp-content/uploads/2023/09/Air-Conditioner-For-Car-এয়ারকন্ডিশন-এয়ার-কন্ডিশন-এসি-2-300x200.jpg)
রচনামূলক প্রশ্ন :
১. অটোমোবাইল এয়ারকন্ডিশনিং-এর বিভিন্ন অংশের নামসহ বর্ণনা কর ।
২. অটো এসির হিমায়ন সাইকেলের চিত্র অঙ্কন কর।
৩. অটো এসির পরিচালনার পদ্ধতিগুলো উল্লেখ কর।
৪. সাধারণ এসি এবং অটো এসির পার্থক্য লেখ।
৫. অটো এয়ারকন্ডিশনার গ্যাস চার্জিং পদ্ধতিগুলো লেখ ।
![গাড়ির এয়ারকন্ডিশন পদ্ধতি 14 এয়ারকন্ডিশন, এয়ার কন্ডিশন, এসি [ Air Conditioner For Car ]](https://automotivegoln.com/wp-content/uploads/2023/09/Air-Conditioner-For-Car-এয়ারকন্ডিশন-এয়ার-কন্ডিশন-এসি-1-300x130.jpg)
আরও দেখুন :