অটোমোটিভ ট্রেড 

আজকে আমাদের আলোচনার বিষয় অটোমোটিভ ট্রেড

অটোমোটিভ ট্রেড

অটোমোটিভ ট্রেড Automotive Trade

অটোমোটিভ ট্রেডের পরিচিতি (Introduction of Automotive Trade) অটোমোটিভ ট্রেড বলতে ঐ ট্রেডকেই বুঝায় যেখানে ইঞ্জিন এবং ইঞ্জিন দ্বারা পরিচালিত যানবাহন ও যন্ত্রপাতি নিয়ে কাজ করে। অটোমোটিভ ট্রেডের একটি ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট রয়েছে যা সংক্ষেপে আলোকপাত করা প্রয়োজন।

আধুনিক বিজ্ঞানের জনক বিজ্ঞানী আলবার্ট আইনস্টাইনের মতে- “পদার্থ ও শক্তি অভেদ্য । পদার্থ নিজেকে ধ্বংস করে শক্তি উৎপাদন করে।” এ মতবাদ হতে এটি প্রতীয়মান হয় যে, পদার্থ হতে শক্তি উৎপন্ন করা যেতে পারে এবং সে উৎপাদিত শক্তি বিশ্বমানবতার কাজেও লাগানো সম্ভব। পরবর্তী সময়ে রবার্ট মেয়ারের মতামত থেকে জানা যায় যে, শক্তি অবিনশ্বর।

এ মহাবিশ্বের মোট শক্তির পরিমাণ ধ্রুব (constant)। অর্থাৎ শক্তির ধ্বংস নেই এবং নতুন করে কোন শক্তি তৈরিও করা যায় না। শক্তি একরূপ হতে অন্যরূপে রূপান্তরিত হয় মাত্র। পরে এ এই তথ্যকে কাজে লাগিয়ে বিজ্ঞানী ‘ভুল’ প্রমাণ করেন যে- তাপ ও তাপ দ্বারা কৃত কাজ পরস্পর যান্ত্রিকভাবে সমতুল্য।

বৈজ্ঞানিকগণের উল্লেখিত মতবাদ ও তথ্যাদির ভিত্তিতে পদার্থের অন্তর্নিহিত শক্তিকে মানবকল্যাণের লক্ষে কাজে লাগানোর যে চিন্তাভাবনা বৈজ্ঞানিকগণ শুরু করেন অষ্টাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি থেকে, যার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে ইঞ্জিন আবিষ্কারের মধ্য দিয়ে। আর এই ইঞ্জিনের বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষা ও পর্যালোচনা, মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয় নিয়ে যে ট্রেডে আলোচনা করে তাই ‘অটোমোটিভ ট্রেড’।

 

অটোমোটিভ ট্রেড 
অটোমোটিভ ট্রেড

 

 অটোমোটিভ ট্রেডের উদ্দেশ্য (Objective of Automotive Trade) :

অটোমোটিভ ট্রেডের আলোচ্য বিষয়ের প্রতি লক্ষ্য করলে এটি সহজে অনুমেয় হয় যে, অটোমোবাইল প্রযুক্তির ক্রমবিকাশ বিশ্বজোড়া মানব জীবনের গতিশীলতা আনয়ন করেছে এবং অতি দ্রুত মানুষকে সভ্যতার কয়েক ধাপ উপরে তুলে নিয়ে এসেছে। সুতরাং এ ট্রেডের উদ্দেশ্যসমূহ বাস্তবতার নিরিখে খুবই সার্বজনীন যা নিম্নে উল্লেখ করা হলো-

  • অটোমোটিভ ট্রেড সংক্রান্ত জ্ঞান লাভের সক্ষম করে তোলা ।
  • এ ট্রেডের উপর দক্ষ কারিগর তৈরি করা ।
  • ট্রেড সংশ্লিষ্ট দক্ষ জনশক্তি তৈরি করে দেশকে সক্ষম করে তোলা ।
  • এ ট্রেডের সাথে জড়িত যানবাহনের জন্য সার্ভিস স্টেশন গড়ে তোলা ।
  • এ ট্রেড সংশ্লিষ্ট মেরামত কারখানা তৈরি করা বা আধুনিকায়ন করে তোলা ।
  • ট্রেডে ব্যবহারিক বিশেষ-বিশেষ যন্ত্রপাতি, ইক্যুইপমেন্ট ও মেশিনারি পরিচালনার জন্য ও মেরামতের জন্য দক্ষ কারিগর তৈরি করে তোলা ।
  • এ ট্রেডের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট যানবাহন তৈরি বা সংযোজনের জন্য কারখানা গড়ে তোলা বা কারখানার সংখ্যা বৃদ্ধিকরণ ও আধুনিকায়ন করে তোলা ।
  • এ ট্রেডের সাথে জড়িত খুঁচরা যন্ত্রাশের কারখানা, ডিলার ও দোকানের সংখ্যা বৃদ্ধি করে তোলা ।
  • এ ট্রেডের সঙ্গে জড়িত নতুন ও রি-কন্ডিশন গাড়ির ডিলারদের সংখ্যা বৃদ্ধি করে তোলা ।
  • বেকারত্ব কমিয়ে দেশের মাথাপিছু প্রবৃদ্ধি হার বৃদ্ধি করতে দেশকে সক্ষম করে তোলা ।

 

অটোমোটিভ ট্রেড 

অটোমোটিভ ট্রেডের কার্যক্ষেত্র (Working Field of Automotive Trade) :

আজকাল ইঞ্জিনের পরিকল্পিত, পরিমার্জিত ও উন্নত মডেলের উদ্ভাবন অটোমোবাইল প্রযুক্তিকে দিন দিন শুধু সমৃদ্ধই করছে না, ফলে পৃথিবীকে করছে দিন দিন শিল্পোন্নত।

এ প্রযুক্তির ব্যাপক ব্যবহার মানবজীবনকে শুধু উপভোগ্যই করে তোলেনি, বরঞ্চ পৃথিবীকে দিন দিন ছোট করে নিয়ে আসছে মানুষের নিকট তথা— ‘হাতের মুঠোয়’। তাই অটোমোটিভ ট্রেডের কার্যক্ষেত্র দিন দিন হচ্ছে ব্যপক থেকে ব্যাপকতর যা নিচে প্রদত্ত হলো:

১. শিল্প কারখানায়

ক. বিদ্যুৎ উৎপাদন,

খ. প্রত্যক্ষভাবে মেশিন চালনা,

গ. পরোক্ষভাবে মেশিন চালনা,

ঘ. কাঁচামাল পরিবহন,

ঙ. উৎপাদিত মালামাল সরবরাহ ও পরিবহন

চ. যাত্রী পরিবহন, (শ্রমিক,কর্মচারী ও কর্মকর্তা পরিবহন, পারিবারিক ও সাধারণ পরিবহন)

২ কৃষি ক্ষেত্রে :

ক. বিদ্যুৎ উৎপাদনে

খ. পিকলোড প্ল্যান্ট হিসেবে

গ. স্ট্যান্ড-বাই ইউনিট হিসেবে ও

ঘ. বড় ইউনিট স্ট্যার্টের জন্য প্রাইমুভার হিসেবে ।

৩. বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্ৰ :

ক. ট্রাক্টর চালনা

খ. পাওয়ার টিলার চালনা

গ. সেচ পাম্প চালনা

ঘ. ফসল কাটার মেশিন চালনা

ঙ. ফসল মাড়াইমেশিন চালনা ও

চ. স্প্রেয়ার চালনা ।

৪. স্থলযান হিসেবে :

ক. রেলগাড়ি চালনা

খ. বাস, ট্রাক ও লরি চালনা

গ. জিপ, মাইক্রোবাস চালনা

ঘ. মোটর কার ও মোটর সাইকেল চালনা

ঙ. টেম্পো ও ট্যাক্সিক্যাব চালনা ।

৫. জলযান হিসেবে

ক. স্টিমার চালনা

খ. লঞ্চ চালনা

গ. যুদ্ধ জাহাজ চালনা

ঘ. ফেরি বোট চালনা

ঙ. স্পিড বোট চালনা

চ. ট্রলার চালনা

ছ. দেশীয় নৌকা চালনা ।

৬. আকাশযান হিসেবে (অনেকক্ষেত্রে জেট/টারবাইন ইঞ্জিনযুক্ত)

ক. উড়োজাহাজ চালনা

খ. ফাইটার বিমান চালনা

গ. হেলিকপ্টার চালনা

ঘ. এয়ারক্রাফট চালনা ও

ঙ. রকেট চালনা ।

৭. অন্যান্য ক্ষেত্রে

ক. রোড রোলার চালনা

খ. বুলডোজার চালনা

গ. ট্যাংক চালনা

ঘ. ড্রিলার ও রিমার চালনা

ঙ. মিকচার মেশিন চালনা ।

অটোমোটিভ ট্রেডের শাখাসমূহ : (Branches of Automotive Trade) :

নিচে অটোমোটিভ ট্রেডের প্রধান প্রধান শাখাসমূহের নাম উল্লেখপূর্বক সংক্ষিপ্ত পরিচিতি প্রদান করা হলো :

১. সার্ভিস স্টেশন : এ জাতীয় শাখা অটোমোটিভ ওয়ার্কশপের অংশ হিসেবে থাকতে পারে অথবা পৃথক ওয়ার্কশপ হিসেবেও থাকতে পারে। ওয়ার্কশপের অংশ হিসেবে এতে হাইড্রোলিক লিফট্, হাইড্রোলিক জ্যাক, হাইড্রোলিক কম্পেসর এয়ার কম্প্রেসরের ন্যায় বিশেষ ইক্যুইপমেন্টসমুহ থাকে। এ স্থানে গাড়ির পিরিয়ডিক্যাল লুব্রিকেশনের কাজ করা হয় ।

২. ইঞ্জিন মেরামত সেকশন : ইঞ্জিন মেরামতের জন্য ওয়ার্কশপের একটি নির্দিষ্ট অংশ সুনির্দিষ্ট থাকে এতে ইঞ্জিন বাঁধার জন্য ইঞ্জিন স্ট্যান্ড ও গাড়ি হতে ইঞ্জিন উত্তোলনের জন্য ওয়ার্কশপ ক্রেন ও ওয়ার্কিং টেবিল থাকে

৩. ওয়ার্কশপের সাবস্টোর : এ স্টোরে সাধারণ ও বিশেষ ধরনের যন্ত্রপাতি, টুলস ও ছোট-খাটো ইক্যুইপমেন্ট সংরক্ষণ করা হয়ে থাকে। প্রাথমিক ও সার্বক্ষনিক কাজের সময় এ স্থান থেকে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সরবরাহ করা হয়ে থাকে ।

৪. ইঞ্জিন রি-কন্ডিশনিং সেকশন : বোরিং, হোনিং ভালভ কাটিং ও গ্রাইন্ডিং এবং সার্ফেস গ্রাইন্ডিং মেশিন সমৃদ্ধ এ সেকশনে ইঞ্জিন রিকন্ডিসনিং করা হয়ে থাকে ।

৫. টেস্টিং সেকশন : এ সেকশনে ইঞ্জিনের বিভিন্ন টেস্টিং ইক্যুইপমেন্ট ও ইঞ্জিনের বিভিন্ন যন্ত্রাংশেরও টেস্টিং ইক্যুইপমেন্ট এ থাকে । বিভিন্ন টেস্টিং সমৃদ্ধ ইক্যুইপমেন্ট ও টেস্টিং মেশিনসহ এ সেকশনকে ইঞ্জিন ডায়োগনোসিস সেন্টারও বলা যেতে পারে ।

৬. জেনারেল ফিটিং ও মেশিন শপ সেকশন : এতে লেদ, ড্রিলিং, গ্রান্ডিং, ওয়েল্ডিং ও রিভিটিংসহ সাধারণ ফিটিং ও মেশিনিং কাজের ব্যবস্থা থাকে ।

৭. বডি বিল্ডিং সেকশন : গ্যাস ও আর্ক ওয়েল্ডিং এবং পেইন্টিং ইকুইপমেন্ট যন্ত্রাদি সমৃদ্ধ এ সেকশনে যন্ত্রপাতি গাড়ির বডি তৈরি বা মেরামত করা হয়ে থাকে ।

৮. অটো-ইলেকট্রিসিটি সেকশন : জেনারেটর, অলটারনেটের, ক্র্যাংকিং মোটর ও ডিস্ট্রিবিউটর, টেষ্টিং মেরামত ও ব্যাটারি মেরামত চার্জকরণের জন্য এ সেকশন সুনির্দিষ্ট থাকে ।

৯. ডিজেল ইঞ্জিন টেস্টিং সেকশন : ডিজেল ইঞ্জিনের সব ধরনের যান্ত্রাংশের টেস্টিং ইক্যুইপমেন্ট এ সেকশনে থাকে। যেমন হাইপ্রেসার পাম্প টেষ্টার, ইনজেক্টর টেস্টার ইত্যাদি। এ সেকশনটি ডাস্ট প্রুভ অর্থাৎ ধুলা-বালি মুক্ত রাখার জন্য গ্লাসের বেড়া দ্বারা রক্ষিত থাকা সংগত। মেশিনকে মরিচা পড়া হতে রক্ষা করণের নিমিত্তে এ সেকশনটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত থাকা উচিত।

১০. গ্যারেজ (Garage) : গাড়ি দীর্ঘদিন রেখে উহার ভারী ধরনের মোরামতের কাজের জন্য গ্যারেজ ব্যবস্থা করা হয়।

অটোমোটিভ ট্রেডের পাঠ্যসূচির সংক্ষিপ্ত বিবরণ (Short Description of
Automotive Trade Syllebus):

নিচের বিষয় বিষয়াংশসমূহ অটোমোটিভ ট্রেডের বিশেষ ও মুখ্য পাঠ্যসূচি হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে ।

১. ইঞ্জিন অপারেশন, টেস্টিং অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স : এটি প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় ধাপে বিভক্ত থাকে । এ বিষয়টি মূলত এ ট্রেডের মূল বিষয়। এতে পেট্রোল ও ডিজেল ইঞ্জিনের প্রকার ভেদে বিভিন্ন ধরনের ইঞ্জিনের পরিচালনা প্রক্রিয়া, শক্তি উৎপাদন ও সরবরাহ পদ্ধতি, টেস্ট পদ্ধতি, সম্ভাব্য ত্রুটি ও মেরামত পদ্ধতি এবং নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের জ্ঞান ও দক্ষতা প্রদানের ন্যায় বিষয়বস্তুর বিস্তারিত বিষয় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

২. ওয়ার্কশপ প্র্যাকটিস : এটি পাঠ-১ ও পাঠ-২ এ দুটি খণ্ডে বিভক্ত । এতে প্রধানত সয়িং, চিজেলিং, চিপিং, ফাইলিং প্রভৃতি বিষয়বস্তু বিস্তারিত অন্তর্ভূক্ত রয়েছে ।

৩. অটো-ইলেকট্রিসিটি : এতে ব্যাটারি, জেনারেটর, অল্টানেটর, কার্ট আউট, ক্র্যাংকিং মোটর, ইগনিশন সিস্টেম (ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রোনিকস), ইলেকট্রোনিকস্ ফুয়েল সিস্টেম ইত্যাদির কার্যপ্রণালি, সম্ভাব্য দোষ-ত্রুটি নির্ণয়, মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট জ্ঞান ও দক্ষতা প্রদানের ন্যায় বিষয়বস্তু এতে অন্তর্ভূক্ত থাকে । এটি ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের গাড়ির বৈদ্যুতিক সার্কিট গঠন, মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণের কৌশল এ বিষয়ে অন্তর্ভুক্ত থাকে ।

৪. ইঞ্জিন ফুয়েল সিস্টেম : পেট্রোল ও ডিজেল ইঞ্জিনের বিভিন্ন প্রকার ফুয়েল সিস্টেমের কার্যপ্রণালি, বিভিন্ন কম্পোনেন্ট-এর গঠন কার্যপ্রণালি, সম্ভাব্য ত্রুটি ও মেরামতের প্রক্রিয়া সংক্রান্ত জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জন বা লাভকরণের ন্যায় বিষয়বস্তু অন্তর্ভুক্ত থাকে ।

৫. ইঞ্জিন কুলিং অ্যান্ড লুব্রিকেটিং সিস্টেম : এতে ইঞ্জিনের ব্যবহৃত বিভন্ন প্রকারের কুলিং ও লুব্রিকেটিং সিস্টেমের কার্যপ্রণালি, ব্যবহৃত কুল্যান্ট, লুব্রিকেন্ট এর গুণাগুণ ও বিভিন্ন প্রকারের কম্পোনেন্টস্ সমূহের কার্যপ্রণালি, সম্ভাব্য ত্রুটি ও এদের মেরামত প্রক্রিয়া সম্পর্কিত বিষয়বস্তু অন্তর্ভুক্ত থাকে ।

৬. অটোমোটিভ ড্রাইভ সিস্টেম : গাড়ির পাওয়ার ট্রেন ও ড্রাইভ লাইনের অন্তর্ভুক্ত ক্লাচ, গিয়ার বক্স, প্রপেলার শ্যাফট, স্লিপ জয়েন্ট, ইউনিভার্সেল জয়েন্ট, ডিফারেন্সিয়াল গিয়ার বক্স, এক্সেল, টায়ার ও টিউবের গঠন, কার্যপ্রণালি প্রকারভেদ, বিভিন্ন যন্ত্রাংশের কার্যপদ্ধতি, সম্ভাব্য ত্রুটি, মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ সংক্রান্ত বিষয়বস্তু অন্তর্ভুক্ত থাকে ।

৭. অটোমোটিভ কন্ট্রোল সিস্টেম : অটোমোটিভ কন্ট্রোল সিস্টেম বলতে প্রধানত গাড়ির ব্রেক ও স্টিয়ারিং সিস্টেমকে বুঝানো হয়ে থাকে। এতে বিভিন্ন প্রকারের ব্রেক ও স্টিয়ারিং সিস্টেমের কার্যপ্রণালি, এদের যন্ত্রাংশসমূহের কর্মপ্রণালি, বিভিন্ন প্রকারের কম্পোনেন্টস্ (Components)-এর সম্ভাব্য ত্রুটি, মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ সম্পর্কিত বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকে ।

 

অটোমোটিভ ট্রেড 

 

প্রশ্নমালা-১

অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন :

১. অটোমোবাইল ট্রেড কী?

২.রবার্ট মেয়ারের মতামত হতে কী জানা যায় ?

৩. বাষ্পীয় যান রেলগাড়ি ও স্টিমারের আবিষ্কারকের নাম কী ?

৪. অটোমোটিভ প্রয়োগের ক্ষেত্রে পৃথিবীকে মানুষের নিকট কী করছে?

৫. গ্যাস ও আর্ক ওয়েল্ডিং সমৃদ্ধ গাড়ির বডি তৈরির সেকশনের নাম কী?

৬. ডিজেল ইঞ্জিন কী?

৭. ইঞ্জিন ফুয়েল সিস্টেম কী?

৮. মহাবিশ্বের মোট শক্তির পরিমাণ কত?

৯. বাষ্পীয় যান কত সালে আবিষ্কার হয়?

১০. অটোমোটিভ ট্রেডের কর্মক্ষেত্রগুলোর নাম লেখ?

১১. আধুনিক বিজ্ঞানের জনক কে?

সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন :

১. অটোমোবাইল প্রযুক্তি বলতে কী বোঝায়?

২. অটোমোটিভ ট্রেডের শাখাসমূহের নাম লেখ?

৩. অটোমোটিভ ট্রেডের উদ্দেশ্য কী কী?

৪. বাষ্পীয় যান বলতে কী বোঝায় ?

৫. অটোমোটিভ কর্মশালায় পরিচর্যাসমূহ লেখ?

৬. ওয়ার্কশপ সাব স্টোর বলতে কী বোঝায় ?

৭. ওয়ার্কশপ প্র্যাকটিস বলতে কী বোঝায় ?

৮. অটো-ইলেকট্রিসিটি কী?

৯. অটোমোটিভ কন্ট্রোল সিস্টেম কী?

রচনামূলক প্রশ্ন :

১. অটোমোটিভ ট্রেডের কার্যাবলি লেখ ।

২. অটোমোটিভ ট্রেডের পাঠ্যসূচির সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও ।

৩. বাষ্পীয় ইঞ্জিন আবিষ্কার সম্পর্কে যা জান বিস্তারিত আলোচনা কর ।

৪. অটোমোটিভ ট্রেডের উদ্দেশ্যসমূহ আলোচনা কর ।

৫. অটোমোটিভ ট্রেডের শাখাসমূহের বিস্তারিত বর্ণনা দাও ।

আরও দেখুন :

Leave a Comment